জলপাইয়ের উপকারিতা ও অপকারিতা - কাঁচা জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ

আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান তবে প্রতিদিন জলপাই খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। জলপাইয়ের খোসা আপনার খাবার হজমে সাহায্য করে কারণ জলপাইয়ের খোসায় প্রচুর পরিমাণে আশ থাকে। নিয়মিত জলপাই খেলে আপনি নানা রোগ-ব্যাধি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন । জলপাই ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য জলপাই খুবই উপকারী একটি ফল। আপনি যদি ডায়াবেটিসের রোগী হয়ে থাকেন তবে আপনি নিয়মিত জলপাই খেতে পারেন কারণ জলপাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনে।
জলপাইয়ের উপকারিতা ও অপকারিতা - কাঁচা জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ

জলপাই টক জাতীয় ফল। শীতকালীন এই ফলটি অনেকের কাছে প্রিয় বিশেষ করে জলপাইয়ের আচার। তবে কাচা জলপাইয়ের অনেক উপকারিতা রয়েছে। এর সাথে আচারের উপকারও রয়েছে কাঁচা জলপাইয়ের যেগুলো অনেকেরই অজানা। জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা আজকের এই পোস্টে তুলে ধরব। পেটের সমস্যা, বদহজম দূর করার পাশাপাশি ঔষধি হিসেবেও কাজ করে জলপাই। নিম্নে জলপাইয়ের উপকারিতা ও অপকারিতা - কাঁচা জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

পেইজ সূচিপত্রঃ জলপাইয়ের উপকারিতা ও অপকারিতা - কাঁচা জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ

জলপাইয়ের উপকারিতাঃ

সম্পর্কে আমরা উপরে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। নিয়মিত জলপাই খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। জলপাই ওষুধ হিসেবেও কাজ করে। চলুন আমরা জেনে নেই জলপাই খাওয়ার উপকারিতা।

আরো পড়ুনঃ গরমের ৬ টি মজাদার সবজি রান্নার রেসিপি

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ

আপনি যদি নিয়মিত আপনার খাদ্য তালিকায় জল পায় রাখেন তাহলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। জলপাই প্রাকৃতিক এন্টি অক্সিডেন্ট। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে যা সর্দি জ্বর ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

ওজন কমাইঃ

যারা ওজন কমাতে চান কিন্তু অনেক ঔষধ খাবার খাওয়া থেকে বিরত থেকে ওজন কমছে না তাদের জন্য জলপাই অনেক কার্যকর। ছ্যাচুরেটর ফ্যাট অন্য খাবারে বিদ্যমান সেচেরেটর ফ্যাটের বদলে গ্রহণ করা হয় তখন তাদের ভেতরে পেটসেলকে ভাঙতে সাহায্য করে। জলপাইয়ের তেলেও রয়েছিল কোলেস্টেরল যা ওজন ও ব্লাড প্রেসার কমাতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ

যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা তাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে জলপাই এর ভূমিকা অত্যাধিক। জলপাই রক্তের তিনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ফলে ডায়াবেটিস ও নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই যারা ডায়াবেটিস সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত জলপাই খান।

ত্বক ও চুলের যত্নেঃ

জলপাইয়ের তেল চুলের গোড়ায় লাগালে চুলের গোড়া মজবুত হয়। এতে চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা দূর হয় এবং জলপাইয়ের ভিটামিন ই টকে মসৃণ ভাবা নেই এছাড়া ত্বকের ক্যান্সারের হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই জলপাইগুন আমাদের শরীরে সুস্থ রাখার পাশাপাশি তকে ওষুধের যত্নে অনেক কার্যকরী। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ত্বকের ক্ষতি হয় তা রোধ করতে সাহায্য করে জলপাই।

ক্যান্সার প্রতিরোধেঃ

জলপাই ভিটামিন ই এর বড় উৎস । জলপাই শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। জলপাইয়ের ভিটামিন ই কোষের অস্বাভাবিক গঠনের বাধা দেয় ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে তাই বলা যায় জলপাইয়ের উপকারিতা পাওয়ার জন্য অবশ্যই জলপাই খাওয়া উচিত।

পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করেঃ

আপনাদের মধ্যে অনেকের গ্যাস্ট্রিকুয়াল স্যারের সমস্যা রয়েছে। এই সমস্যা অনেকটাই কমাতে সাহায্য করে জল পান যদি আপনি নিয়মিত জলপাই খান তবে। নিয়মিত জলপাই খেলে গ্যাস্ট্রিক ওয়ালছার কম হয় এবং পরিপাক ক্রিয়া ঠিকভাবে কাজ করে।

পিত্ত থলিতে পাথর জমতে বাধা দেয়ঃ

নিয়মিত জলপাই খেলে পিত্তথলির পিত্ত রস ঠিকভাবে কাজ করে। পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা কমে যায় নিয়মিত জলপাই খেলে। তাই আমরা যদি নিয়মিত জলপাই খায় তবে পিত্তথলিতে পাথর জমতে থেকে বাধা দিতে পারব।

চোখের যত্নেঃ

চোখ ভালো রাখার জন্য ভিটামিন এর প্রয়োজন হয়। আর এই ভিটামিন দিতে পারে জলপাই কারণ ভিটামিন এ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়। চাঁদের ভিটামিন এর অভাব রয়েছে তাদের এই ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করার জন্য জলপাই অনেক ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত জলপাই খেতে পারলে ভিটামিন এর অভাব দূর হয়। এছাড়া জীবনের সমস্যা দূর করে জলপাই।

এলার্জির প্রতিরোধঃ

যাদের জন্মগত থেকে এলার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে জলপাই অনেক উপকারী একটি ফল। জলপাই এলার্জি প্রতিরোধ করে। জলপাইয়ে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি জাতীয়কের ইনফেকশন ও অন্যান্য ক্ষত সারাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

সর্দি কাশিতেঃ

আপনাদের মধ্যে কারো সর্দি কাশি ভালো হতে না চাই তবে এ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য জলপাইয়ের তেল ব্যবহার করুন। এই তেল ব্যবহার করলে আপনি অচিরেই সত্যি কাশি থেকে মুক্তি পাবেন। আমাদের মধ্যে অনেকেই জলপাইয়ের আচার তৈরি করে সারা বছর সংরক্ষণ করে থাকেন। এতে করে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই ফলটি রাখতে পারবেন আচারের মাধ্যমে।

আরো পড়ুনঃ ঘুম না আসার কারন ও প্রতিকার

জলপাইয়ের অপকারিতাঃ

জল পায়ের উপকারিতা আমরা উপর থেকে জানতে পেরেছি কারণ জলপাই একটি উপকারী ফল যা আমাদের সঠিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। এবার জানবো জলপাইয়ের উপকারিতা সম্পর্কে। জলপাইয়ের অপকারিতা বলতে তেমন কিছুই নেই। শুধু ক্ষেত্রে দেখা যায় যারা ওজন বৃদ্ধি করতে চায় তাদের ক্ষেত্রে জলপাইয়ের অপকারিতা অনেক কারণ অতিরিক্ত জলপাই খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার বদলে ওজন কমে যাবে। আপনাদের মধ্যে যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জলপাই না খাওয়াই ভালো। এছাড়াও অনেকেই আচার খেতে পছন্দ করে তবে অতিরিক্ত আচার খাওয়া ভালো নয়। এর সাথে খালি পেটে খাওয়া মোটেও ঠিক নয় তাই এসব বিষয়ে খেয়াল রেখে জলপাই উচিত।

জলপাই খাওয়ার নিয়মঃ

জলপাই শীতকালীন ফল এই ফলটির সার্থক তবে এর অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। এই ফলটি কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় এবং পেকে গেলেও খাওয়া যায়। এর পাশাপাশি ভর্তা করে আচার বানিয়ে এবং রান্না করেও খাওয়া যায় জলপাই। তবে আপনাদের মধ্যে যারা জলপাইয়ের আচার খেতে পছন্দ করেন তারা জলপাই জলপাইয়ের আচার খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই সকালের নাস্তা খেয়ে নিবেন। তা না হলে কিছু সমস্যা হতে পারে।

 জলপাইয়ের প্রচুর উপকারিতা রয়েছে তাই শরীর স্বাস্থ্য রক্ষার ক্ষেত্রে জলপাইয়ের আচার খাওয়া বা জলপাই রান্না করে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো এছাড়াও জলপাইয়ের ওষুধ হিসেবেও কাজ করে। জলপাই পুষ্টিগুণ পাওয়ার জন্য খাদ্য তালিকায় এটি প্রতিদিন রাখা উচিত। তাই বলা যায় জলপাইয়ের উপকারিতা পাওয়ার জন্য নিয়মিত খাওয়া উচিত। উনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় জলপাই রাখুন কারণ নিয়মিত জলপাই খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

জলপাইয়ের আচারের উপকারিতাঃ

আচার খেতে পছন্দ করেন না কিন্তু জলপাইয়ের আচার খেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুবই কম পাওয়া যাবে। জলপাইয়ের আচার বিভিন্ন খাবারের সাথেও খাওয়া যায়। জলপাই অনেক তবে এর আচার অনেক সুস্বাদু হয়। জলপাইয়ের আচারে অনেক উপকারিতা রয়েছে যেগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজন। যারা আচার খেতে পছন্দ করেন তারা জলপাইয়ের আচার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেনা এতে করে আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

আমরা সাধারণত জলপাই আচার হিসেবে বেশি খেয়ে থাকি। তবে জলপাই কাচাই খাওয়া বেশি ভালো। ডায়রাটারি ফাইবার বা আঁশ থাকে কারণ জলপাইয়ের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আশ নিয়মিত খাবার হজমে সাহায্য করে পাশাপাশি পাকস্থলী ক্ষুদ্রান্ত, ব্রীদানতো কোলনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে জলপাই।

জলপাই ফলের উপকারিতাঃ

জলপাই ফল ওষুধ হিসেবে কাজ করে বিভিন্ন অসুখ ছাড়াতে কাজ করে জলপাই যেমন পাকিস্থলি, ক্ষুদ্রান্ত, ও কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে জলপাই। এর পাশাপাশি হৃদ তোমায় ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় চুলের গোড়া মজবুত করে হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করে পরিপাক ক্রিয়া সাহায্য করে চোখের যত্ন এই ফলটি উপকারিতা রয়েছে ইত্যাদি।

প্রতি ১০০ গ্রাম জলপাইয়ের খাদ্য যোগ্য অংশে রয়েছে-

খাদ্য শক্তি -                                           ১৪৬ কিলোক্যালরি

শর্করা -                                                  ৩.৮৪ গ্রাম

চিনি -                                                    ০.৫৪ গ্রাম

খাদ্য আঁশ -                                           ৩.৩ গ্রাম

চর্বি -                                                     ১৫.৩২ গ্রাম

আমিষ -                                                ১.০৩ গ্রাম

ভিটামিন এ -                                         ২০ আইইউ 

বিটা ক্যারোটিন -                                  ২৩১ আইইউ

থায়ামিন -                                             ০.০২১

রিবোফ্লাবিন -                                         ০.০০৭ মিলিগ্রাম

নিইসিন -                                               ০.২৩৭ মিলিগ্রাম

ভিটামিন বি৬ -                                    ০.০৩১ মিলিগ্রাম

ক্যালসিয়াম ৫২ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৪২ মিলিগ্রাম। তাই বলা যায় শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন জলপাই খাওয়া উচিত। এতে করে শরীর সুস্থ সবল থাকে। তাই খাবার তালিকায় এই ফলটি প্রতিদিন রাখা উচিত।

কাঁচা জলপাইয়ের পুষ্টিগুণঃ

কাঁচা জলপাই অতিরিক্ত কোলেস্টেরল দূর করে। কাঁচা জলপাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। কাঁচা জলপাইয়ের প্রচুর আঁশ বা ফাইবার রয়েছে হলে এটা সবজি ও ফল দুটো রয়েই কাজ করে। কাঁচা জল পায়ে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই রয়েছে। এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কোষের সুরক্ষায় কাজ করে কাচা জলপাই। ধীরে ধীরে বাড়ে এবং জটিল আকার ধারণ করে এমন রোগের প্রভাব কমায় কাঁচা জলপাই। রক্ত বেশি জমাট বাধা থেকে অনেক সময়উটেরিয়াল ইনফেকশন অথবা রক্তনালীর ভিতরে রক্তের ঘনত্ব মারাত্মকভাবে বেড়ে যেতে পারে এই ধরনের রক্ত জমাট বাধা রোধ করে কাঁচা জলপাই। ক্যান্সার বিস্তারের বিরুদ্ধে কোষের মেমব্রেনকে রক্ষা করে কাঁচা জলপাই।

আরো পড়ুনঃ গরুর মাংসের উপকারিতা অপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

ভাইরাল অসুখ এবং অক্সিডেটিভ স্টেজে বিপরীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কাঁচা জলপাই যৌন উদ্দীপনা বাড়ায়। প্রচুর পুষ্টিকর ও খনিজ উপাদান আছে যেমন সোডিয়াম পটাশিয়াম আয়রন ফসফরাস এবং আয়োডিন যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অলৌকিক এসিড রয়েছে আর এই অলৌকিক এসিড আকর সুরক্ষায় কাজ করে যেটা পাওয়া যায় কাঁচা জলপায়ে। কাঁচা জল পায়েতে পলিফেনোল থাকে পলিফেনোল হলো এক ধরনের প্রাকৃতিক কেমিক্যাল এটা মস্তিষ্কে অক্সিডেটিভ স্টেজ কমানো প্রতিদিন নিয়মিত জলপাই খেলে আপনার শতকরা ২৫ ভাগ বাড়ার কথা। প্রতিদিন খাওয়ার আগে ১০ টি কাঁচা জলপাই খেলে আপনার ক্ষুধা বিশ শতাংশ কমে যাবে। এর কারণ হলো জলপাইনের শাশুড়ি এসিড হজম প্রক্রিয়া ধীরগতি করে দেয় কিনিন নামক হরমোন নিস্ফোরণ ঘটায় এই হরমোন মসজিদ ও সম্পূর্ণ হওয়ার মেসেজ পাঠায়।

শেষ কথাঃ

পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আপনি যদি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চান তবে আপনার খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন জলপাই রাখুন। আজকের এই পোস্টে জলপাই খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা আপনি খুব সহজেই জানতে পেরেছেন জলপাই সম্পর্কে। যদি আজকের এই পোস্ট আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই  আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করে দেখতে পারেন। স্বাস্থ্য বিষয় বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল রয়েছে যেগুলো করলে আপনাদের উপকারে আসতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
2 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • Razwonul Islam Sifat
    Razwonul Islam Sifat October 24, 2023 at 11:49 AM

    অর্ডিনারি আইটির স্টুডেন্ট আপনি। আপনার সাথে যোগাযোগ করার কোন উপায় আছে??

    • Shahina Khatun
      Shahina Khatun November 13, 2023 at 7:26 AM

      01796291168 Whats App

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url