মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মহিলাদের বেশ কয়েকটি কারণে কোমর ব্যথা হতে পারে। যার মধ্যে একাধিক অঙ্গের সমস্যা থাকতে পারে। কোমর ব্যথা কারো কম আবার কারো অনেক বেশি হতে পারে। আজকের আলোচনায় মহিলাদের কোমর ব্যাথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আপনি কি কোমর ব্যথায় ভুগছেন। তবে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমাদের শরীরে নানা কারণে কোমর ব্যথা হতে পারে। নিম্নে কোমর ব্যথার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
মহিলাদের কোমর ব্যাথার কারণ ও প্রতিকারের জন্য একটি মেডিকেল বিশেষজ্ঞের সাথে
পরামর্শ নিতে হবে। আপনার কোমরে কি প্রচন্ড ব্যথা তবে আপনি এর জন্য একটি এক্সরে বা
এমআরআই স্ক্যান করতে পারেন এতে করে আপনার কি রোগ হয়েছে সেটা নির্ণয় করা যাবে।
নিম্নে কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
পেইজ সূচিপত্রঃ মহিলাদের কোমর ব্যাথার কারণ ও প্রতিকার
- মহিলাদের কোমর ব্যাথার কারণ
- মেয়েদের কোমর ব্যথার কারণ
- কোমরের বাম পাশে ব্যথার কারণ কি
- কোমর থেকে পা পর্যন্ত ব্যাথার কারন
- মাসিকের সময় পিঠে ব্যথার লক্ষণ গুলি
- মাসিকের সময় কোমর ব্যথার চিকিৎসা
- গর্ভকালীন কোমর ব্যাথার সহজ সমাধান
- কিভাবে বুঝবেন সাইটিকার ব্যথা
- কোমর ব্যথার ব্যায়াম
- কোমর ব্যথার ঔষধের নাম
- কোমর ব্যথার চিকিৎসা
- কোমর ব্যথা সারানোর সহজ উপায়
- শেষ কথা
মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণঃ
- মহিলাদের বেশিরভাগই শারীরিক সমস্যা থেকে কোমর ব্যথা হয়ে থাকে। এছাড়াও মহিলাদের জোড়ার আবরণ জোড়া দিক ইত্যাদি শারীরিক সমস্যা গুলি হয়ে থাকে।
- মহিলাদের কোমরের ব্যথা সাথে সাথে বেশিরভাগ সময় বুক পেট তলপেটের মধ্যে কার স্নায়ুর রোগ বা ইনজুরি বিভিন্ন অঙ্গের সমস্যা হয়ে থাকে।
- অনেক মহিলা আছে ছুঁয়ে বা কাত হয়ে গান শুনে থেকে বা বই পড়ে থাকে যার ফলে মেরুদন্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মহিলারা বেশি ভারী জিনিস বহন করে থাকলে কোমর ব্যাথার এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- মহিলাদের কোমরে ব্যথা অনেক কারণই হয়ে থাকে। নিম্নে সে কারণগুলো তুলে ধরা হলো-
- অত্যাধিক স্ট্রেস এবং এনজাইটি ডিসঅর্ডার ও কোমর অঞ্চলের ব্যথার কারণ হতে পারে।
- কোমর এলাকায় একটি সরাসরি ড্রামা এই পথলের অঙ্গ লিখে আহত করতে পারে যার ফলে আপনার কোমরে ব্যথা হতে পারে। ইলিয়াত টেস্ট কনফিউশন বাহির পয়েন্টারের আঘাত প্রায়শই অপেক্ষার অঞ্চলের ব্যথার জন্য একটি সাধারণ কারণ।
- কোমর ব্যথার আরেক টি কারণ ডিস্কের হানি এ সন হতে পারে। এটি এখন পর্যন্ত কোমর ব্যথার সবচেয়ে সাধারণ কারণ। এর পেছনের কারণ হলো ধানিয়াসনের কারণে মেরুদন্ডের ওপর চাপ বৃদ্ধি পায় যা কাটিলেজকে পাশের দিকে ঠেলে দেয় যা তারপরে স্নায়ু সংকোচনের জন্ম দেয় যার ফলে কোমরে ব্যথা হয়।
- কিডনি একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। কিডনি কোমরের এলাকার চারপাশে অবস্থিত। এটি ডিম্বাশয় রক্ত সরবরাহ বন্ধ করে দেয় এবং টানা পদক্ষেপের কারণে চাপ সৃষ্টি করে রোগের বমি বমি ভাব কম কমায় এবং কিছু ক্ষেত্রে সামনে যনি রক্তপাত হতে পারে।
- কোমরের ডান দিকে ব্যথা সব সময় অন্তর্নিহিত সমস্যার কারণে হয় না কোমরের ডান দিকে ব্যথার অন্যান্য সম্ভাব্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে পেশির চাপ আঘাত। আপনারা যদি পিঠে কিংবা কোমরে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করেন তবে আপনাকে একজন ভালো ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। যে নিরব নির্ণয়ের জন্য আপনাকে এক্সরে এমআরআই করতে বলবে।
আরো পড়ুনঃ ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার
- পেশি যখন কোন কারনে কোমর এলাকার মধ্য দিয়ে যায় তখন এটি ব্যথার সৃষ্টি করে। বেশি খিচনের কারণে ব্যথার জন্য এবং অন্যান্য ব্যাথার জন্য কয়েক মিনিটের জন্য স্থায়ী হতে পারে।
মেয়েদের কোমর ব্যথার কারণঃ
মেয়েদের কোমর ব্যথার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। আমরা আমাদের জীবন ও জীবিকার টালিতে
প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কাজ করে থাকি। যেসব মহিলা অতিরিক্ত পরিশ্রম করে তাদের এই
সমস্যা দেখা দিতে পারে। যথা-
- বাসার চেয়ার ঠিকঠাক না হলে কোমর ব্যথা হতে পারে।
- যেসব মহিলা ২৫ থেকে ৪০ বছর হয়ে থাকে তাদের কোমর ব্যথা হয়ে থাকে।
- অতিরিক্ত ভারী মালামাল বহন করার কারণে কোমর ব্যথা হয়ে থাকে।
- সুষম খাবারের অভাব দেখা দিলে কোমর ব্যথা হতে পারে। মহিলাদের শারীরিক সমস্যা থেকে কোমর ব্যথা হয়ে থাকে।
- মহিলাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের হাড়ের ক্ষয় শুরু হয় ফলে কোমর ব্যথা হয়ে থাকে। গর্ভপাতের পরের কোমর ব্যথা হতে পারে।
- মেয়েদের মেন্স বন্ধ হয়ে গেলে কোমর ব্যথা হতে পারে।
- মেয়েরা গর্ভবতী হলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ এবং কোমর সহ ব্যথা করে।
- মাথা নিচু করে কাজ করলে বা ঝুকিয়ে কাজ করলে কোমর ব্যথা হয়ে থাকে।
কোমরের বাম পাশে ব্যথার কারণ কিঃ
আমাদের শরীরের বাম দিকে অনেক অঙ্গ রয়েছে। বিভিন্ন কারণে কুমিরের বাম পাশে ব্যথা
হয়ে থাকে। এ বামদিকের অঙ্গের কোন একটি অঙ্গ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তবে বাম পাশে
ব্যথা হয়ে থাকে। নিম্নে কোমরের বাম পাশের ব্যাথার কারণ তুলে ধরা হলো।
- কিডনিতে পাথর
- ডাইভারটিকুলছিস
- ডিম্বাশয় সিস্ট
- আলসার
- গর্ভধারণ
- সায়াটিকা
- কাডা ইকুইনা সিনডেম
- অস্টিও প্রেরোসিস
- অন্যান্য
কোমর থেকে পা পর্যন্ত ব্যাথার কারণঃ
অনেক সময় বেশি হাঁটলে বা দৌড়াদৌড়ি করলে কোমর থেকে পা পর্যন্ত ব্যথা হয়ে থাকে।
দীর্ঘতম স্নায়ু সাইটিকা নার্ভের উপর চাপ অথবা আঘাত হলে কোমর থেকে পা পর্যন্ত
ব্যথা হয়ে থাকে। আমাদের শরীরের কোমরের পেছনের দু দিকে দুটি থাকে। কোমর থেকে
পা পর্যন্ত ব্যথা শুরু হয়। খুব মুশকিল এই ব্যথার কারণে হাঁটাচলা করা। ৩০ থেকে ৫০
বছর বয়সী মহিলাদের সাইট্রিক আর ব্যথা বেশি হয়ে থাকে। পুরুষের চেয়ে মেয়েরা এই
কষ্ট বেশি পেয়ে থাকে। বিজ্ঞানীদের মতে ২০ বছরের কম বয়সীদের সাইটে কার ব্যথা
অনেক কম হয়ে থাকে এক কথায় না হয় বললেই চলে বিজ্ঞানীরা আরো বলেছেন ৩০ বছর
হওয়ার পর থেকে মহিলাদের কোমর ও পায়ের ব্যথা থেকে বেশি কষ্ট পায়।
মাসিকের সময় পিঠে ব্যথার লক্ষণ গুলিঃ
মহিলাদের এই সময় শারীরিক সমস্যার কারণে কোমর ও পিঠ ব্যথা হয়ে থাকে। মাসিকের সময় কোমর ও পিঠ ব্যথার কারণ গুলো হলো-
- ক্লান্তি।
- পায়ের ব্যথা।
- বমি বা মলত্যাগ।
- ডায়রিয়ার অভিযোগ।
- অজ্ঞান হয়ে পড়া।
- পেটে ব্যথা।
- প্রস্রাবের সময় ব্যথা।
- যৌন মিলনের সময় ব্যথা।
- ডিম্বাশয় থেকে ডিম ছাড়ার সময়
- সঠিক খাবার না খেলে
- শরীরের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার কারণে।
- তৈরি করার সময় এটি তৈরি করে থাকে জরায়ুতে এই নন কাসি্জেনোনিক বৃদ্ধি।
- অ্যান্ড্রমেট্রোসিস এর কারণে
- কম পানি পান করলে।
মাসিকের সময় কোমর ব্যথার চিকিৎসাঃ
মাসিকের সময় কোমর ব্যথা হলে অনেক মহিলারা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই ওষুধ খেয়ে
থাকেন। এ সময় ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। তার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় আছে। চলুন জেনে
নেওয়া যাক মাসিকের সময় কোমর ব্যথায় ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে।
- পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন
- আদা খান
- দই খান
- গরম জলের ব্যবহার করুন বা খান।
গর্ভকালীন কোমর ব্যথার সহজ সমাধানঃ
বিজ্ঞানীরা বলেছেন গর্ভধারণের প্রথম তিন মাসের পর মহিলাদের কোমর ব্যথায় বেশি
হয়ে থাকে। গর্ভধারণের সময় এই ব্যথার কোন মহিলারে হয়ে থাকে। অনেক গবেষণায় দেখা
গেছে শতকরা ৫০ থেকে ৭০ ভাগ কোমর ব্যথায় বেশি ভোগেন গর্ভবতী মহিলারা। কিন্তু এই
ব্যথা অনেক সময় এমনি এমনি চলে যায়। তবে অনেক সময় গর্ভধারণের শেষ দিকে কোমর
ব্যথা সম্পন্ন ভালো হয়ে যায়। যার ফলে মহিলাদের মেরুদন্ডের উপর চাপ পড়ে যার
কারণে মহিলাদের কোমর ব্যথা হয়ে থাকে। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক গর্ভকালীন
কোমর ব্যাথার সহজ সমাধান সম্পরকে।
আরো পড়ুনঃ গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
- হালকা ব্যায়াম করা যেমন হাঁটতে পারেন।
- যেসব ব্যায়াম করলে পেটের ওপর বেশি চাপ পড়ে এগুলো থেকে বিরত থাকুন।
- প্রতি সপ্তাহে তিন দিন করে ১২ সপ্তাহে ব্যায়াম করা।
- গরম বা বরফ সেক দেওয়া।
- সাবধান পেটে কিন্তু ছ্যাক দিবেন না।
- সোজা হয়ে হাঁটাচলা করা।
- বসার সময় কোমর সোজা করে বসার চেষ্টা করা।
- ঘুমানোর সময় দুই হাঁটুর ফাঁকে একটি বালিশ দেওয়া।
- ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমানো।
- চিৎ হয়ে কখনো ঘুমাবেন না।
- নিচ থেকে কোন জিনিস তোলার সময় ঝোগবেন না বসে তুলবেন।
- মানসিক চাপমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন। তার জন্য আড্ডা দিতে পারেন বই পড়তে পারেন ইসলামিক গল্প বা ওয়াজ শুনতে পারেন।
- এ সময় স্বামীর উচিত স্ত্রীকে হাসিখুশি রাখার।
কিভাবে বুঝবেন সাইটিকার ব্যথাঃ
সাইটিকার ব্যথার প্রধান কারণ নার্ভের চাপ লাগা। যখন আপনার কোমর ব্যথা শুরু হয় এবং আস্তে আস্তে ব্যথা নিচের দিকে নেমে যায় তখন বুঝবেন এটি সাইটি কার ব্যথার লক্ষণ। অর্থাৎ ওমর থেকে পা পর্যন্ত ব্যথা হয়ে সাইটিকার ব্যথা বলা হয়। অনেক সময় বর্তমানে আপনি দেখে থাকবেন আমাদের অনেক স্মার্ট ভাইয়েরা শখের কারণে বা কোন কোন কারণে তাদের পকেটের পেছনে অনেক বড় বড় বা বেশি ওজনের ওয়ালেট ব্যবহার করে থাকেন। বিজ্ঞানীরা বলে থাকে ওয়ালেটের ওজন বেশি হলেও সাইটিকার ঝুঁকি হয়। এ ব্যথা আরো বেশি হতে থাকে যখন আপনি বসে কাজ করবেন। বেশি বেশি হাঁটলে ব্যথা হয়ে থাকে। সাইটে কার ব্যথা হওয়ার কারণে হাঁটাচলা করতে অসুবিধা হয়।
কোমর ব্যথার ব্যায়ামঃ
আপনার কি কোমর ব্যথা রয়েছে। তবে আপনি অনেক রকমের ব্যায়াম করতে
পারেন। নিম্নে কোমর ব্যাথার ব্যায়াম সম্পর্কে তুলে ধরা হলো।
- নরম বিছানায় শুয়ে দুই পা এবং দুই হাত শরীরের দুই পাশে সোজা করে শুতে হবে।
- এরপর এক পা ওপরের দিকে তুলুন এই সময় হাঁটু ভাঁজ করবেন না।
- ১০ সেকেন্ড পা উপরের দিকে তুলে এই ব্যায়াম করবেন।
- এইভাবে আরেকটি পা উপরের দিকে দশ সেকেন্ড রাখুন।
- এরপর হাত দিয়ে দুই পা একসাথে আপনার বুকে আনার বা লাগানোর চেষ্টা করুন।
- এরপর পায়ের পাতার দিকে ১০ সেকেন্ড রাখুন।
- একই ব্যায়ামগুলো ১০ সেকেন্ড করে করার চেষ্টা করুন। ১০ সেকেন্ডের বেশি করার দরকার নেই।
কোমর ব্যথার ঔষধের নামঃ
কোমর ব্যাথার ঔষধের নাম বলার আগে আপনাকে বলব আপনি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন
ওষুধ খাবেন না। এটা একটি মারাত্মক ভুল কাজ। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যথার ওষুধ
খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং শরীরকে সুস্থ রাখুন।
lindak, anaflex, relaxo, calbod কোমর ব্যথা হলে আপনি এই ওষুধগুলি খেতে পারেন তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নয়। এই নামগুলো আমি অনলাইন থেকে সংগ্রহ করে লিখেছি। এর জন্য আমি কোন ভাবে দায়ী নই তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধগুলো খাবেন নইলে নয়।
কোমর ব্যথার চিকিৎসাঃ
কোমরের ব্যথা একটি অনেক কষ্টকর একটি ব্যথা এই ব্যথাটি সহজে যেতে চায় না শরীর
থেকে কোমর ব্যথার জন্য আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। যদি আপনি চিকিৎসার
মাধ্যমে কোমর ব্যথা ভালো করতে চান তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ডাক্তারের পরামর্শ নিন
এবং ঔষধ শ্রবন করুন। ডাক্তারের ঔষধ ছাড়া কোন রকমের ব্যথার ওষুধ খাবেন না এতে করে
বিপদ আপনার অনেক বেড়ে যেতে পারে। নিম্নে কোমর ব্যথা সরানোর কিছু ঘরোয়া উপায়
তুলে ধরা হলো।
কোমর ব্যথা সরানোর সহজ উপায়ঃ
কোমর ব্যথা সরানোর জন্য অনেক নিয়ম মেনে চলতে হবে তাহলে জেনে নিন কোমর ব্যথা দূর
করার ঘরোয়া উপায় -
আরো পড়ুনঃ অনিয়মিত মাসিকের ঘরোয়া ১১ টি উপায়
- গরম শেখ দেওয়া।
- বেশি শক্তিশালী এবং নমনীয় হওয়ার ব্যায়াম করতে হবে।
- কাজের জায়গা ঠিক করতে হবে।
- ৯০ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেলে বসার চেষ্টা করুন।
- হাড়ের পুষ্টির জন্য খাবার খান।
- মানসিকভাবে ফিট থাকার চেষ্টা করুন।
- যোগ ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন।
- অতিরিক্ত নরম বিছানায় না ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
- ভারী বস্তু বহন করা থেকে বিরত থাকুন।
- রাতে ঘুম যাওয়ার সময় এক কাথে বেশি সময় শুয়ে না থাকা।
- একঘেয়েমি কাছ থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
- কোমর ভাজ হয়ে যাবে এমন ভাবে বসবেন না।
- নিশ্চয় স্থানে বসবেন না।
- মাঝে মাঝে হাঁটাচলা করুন।
- দীর্ঘক্ষণ সময় কাজ না করা থেকে বিরত থাকুন।
- কোথাও একটা না বসে না থেকে চলাফেরা করুন।
- একটু পর পর নিজেকে বিশ্রাম দেওয়ার চেষ্টা করুন।
শেষ কথাঃ মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার
পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের কোমরের ব্যথা বেশি হয়। আমি আশা করি মহিলাদের কোমর ব্যাথার সম্পর্কে এই আর্টিকেলটা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। মহিলাদের কোমর ব্যাথার কারণ ও প্রতিকার এই আর্টিকেলটি আপনাদের যদি ভালো লাগে তবে আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ আপনাদের বন্ধুদের মাঝে অথবা সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করে আমাকে একটু সাহায্য করন। আর যদি মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার এর মধ্যে কোন ভুল তথ্য থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে অবশ্যই জানাবেন।- ধন্যবাদ
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url