বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার এবং বন্ধ্যাত্ব সমস্যা
পেইজ সূচিপত্রঃ বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার এবং বন্ধ্যাত্ব সমস্যা
- বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
- বাচ্চা হওয়ার চিকিৎসা এবং বন্ধ্যাত্ব সমস্যা
- পুরুষ বন্ধুত্বের লক্ষণ এবং পুরুষ বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা
- বাচ্চা হওয়ার জন্য কতটুকু বীর্য লাগে - পুরুষের বীর্যে কি কি ভিটামিন থাকে
- প্রতিদিন বীর্য ফেললে কি হয় - হস্তমৈথুনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচার উপায়
- শেষ কথা
বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকারঃ
যদি কোন মহিলার সমস্যা থাকে অথবা স্বাভাবিক ভাবে সন্তান ধারণের জন্য ডিম্বানু
প্রস্তুত নয় সে ক্ষেত্রে বাচ্চা না হওয়া এটা একটি স্বাভাবিক বিষয়। এছাড়া
বাধাটা প্রধানত ইনফেকশন থেকেও হতে পারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে এছাড়া এ ধরনের
সমস্যা হলে টিউমার লাইগেশন করে দেওয়া হয় সে ক্ষেত্রে স্ত্রী এবং স্বামী মিলন
করলে গর্ভবতী হবে না। নারী যদি সন্তান ধারণের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এ ধরনের
পরিস্থিতিতে ভ্রণ প্রতিস্থাপন করা হবে না আবার এই সমস্যা হওয়ায় যদি
জড়াইতে প্রতিস্থাপন করার সুযোগ না থাকে বা জরায়ুর চামড়া যদি কোন কারণে পাতলা
হয় সে ক্ষেত্রে ও ভ্রণ প্রতিস্থাপন করা হবে না তাই নারী সন্তান ধারণের ক্ষমতা
হারিয়ে ফেলে। আবার জ্বরের মুখে যদি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি বা স্প্যাম
প্রবেশ করতে জরায়ুতে বাধাগ্রস্ত হয় সে ক্ষেত্রে সন্তান লাভ করা যায় না।
আরো পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং কি - ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব
আবার যোনিপথ যদি বাঁকা থাকে যোনিপথে যদি কোন ধরনের পর্দা থাকে বা যোনিপথের মুখে
যদি কিছু থাকে তাহলে স্বামী স্ত্রীর সহবাস করতে পারে না বা কোন কারণে যদি স্প্যাম
জড়াতে না ঢুকতে পারে তাহলেও সন্তান হবে না। প্রজননতন্ত্রের আশেপাশে যদি কোন
সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে বাচ্চা হতে বাধা সৃষ্টি করে। আবার কখনো কখনো সন্তান জন্ম
না নেওয়ার পেছনে কোন কারনই থাকেনা অর্থাৎ স্বামী স্ত্রীর কারো কোনো সমস্যা নেই
দুজনেই সুস্থ এরপরেও সন্তান গর্ভে আসে না এমন ঘটনা ঘটতে পারে শতকরা ১০ থেকে ১৫
ভাগ ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে থাকে।
আমরা যদি বন্ধ্যাত্বের কারণ খুঁজতে যাই তাহলে প্রথমে দেখতে হবে সন্তান কিভাবে
জন্ম নেয়। একজন মেয়ে শিশুর প্রথম দিকে ডিম্বাণুর পরিমাণ থাকে ১০ থেকে ২০ লাখ।
ধীরে ধীরে সে শিশু যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয় বা মাসিকের সময় হয় তখন মেয়েদের
ডিমানোর পরিমাণ থাকে চল্লিশ হাজার। বাকি ডিম্বাণুগুলো নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও
এন্ট্র মেটো স্ট্রিটের কারণেও অনেক সময় ডিম্বানু বড় না হওয়া বা পরেশ্ফুটন না
হওয়ার ঘটনা ঘটতে পারে। আরেকটি বিষয় হলো মানবদেহে যেসব প্রজনন তন্ত্র আছে জরায়ু
জরায়ু দুই পাশে ডিম্বনালী আছে তার নিচে আছে মাসিকের রাস্তা বা যোনিপথের সমস্যা
থাকে বা বাধা থাকে সে ক্ষেত্রে স্বাভাবিক সন্তান ধারণের সমস্যা দেখা দেয়।
বাচ্চা হওয়ার চিকিৎসা এবং বন্ধ্যাত্ব সমস্যাঃ
সন্তানদের বিয়ের পর প্রতিটা পরিবারেই চাই নবদম্পতির ঘর আলো করে আসবে সন্তান
কিন্তু বিয়ের অনেক বছর পরও সন্তানের মুখ দেখতে পান না তারা এবং এর মূল কারণ হলো
সঠিকভাবে শরীরে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ না করা বা বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর কার্যকলাপ
যেমন অতিরিক্ত রাত জাগা নিজের পার্টনারকে সঠিক সময় না দেওয়া এর কারণে
বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। বর্তমান যুগের সন্তান না হওয়ার অনেক
ধরনের চিকিৎসা রয়েছে চলুন আমরা জেনে নেই সন্তান না হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তির
উপায় সন্তান না হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ
হলো-কলেজস্ট্রি ওভারি ফুলিকুলার সিনড্রোম নামে এক ধরনের রোগ রয়েছে যেখানে
নারীদের মিন্স বা মাসিক নিয়মিত হচ্ছে অন্য সবকিছুই স্বাভাবিক রয়েছে কিন্তু
সিনড্রোমের ফলে যে টিমটি তৈরি হওয়ার কথা সেদিন বের হচ্ছে না বা তৈরি হচ্ছে না।
এটি হওয়ায় প্রায় ২৫ থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত।
এই জন্য এই সিনড্রোমটি অনেক বড় একটি বন্ধত্বের কারণ হতে পারে সেটি হল কলেজটিক
ওভারে যা এক ধরনের সিস্ট এই সিস্টগুলো পরিণত হয়ে ফেটে ডিম সৃষ্টি করে
কিন্তু ওই সিস্ট পরিনত হয়ে ডিম ফেটে বের হয় না তখন অনেক মহিলার সন্তান ধারণ
ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। সন্তান না হওয়ার আরেকটি বড় কারণ হচ্ছে কিউটের যেখানে
বাচ্চা থেকে বড় হয় সেটির দুই পাশে নল থাকে আমরা সেটাকে বলি ফ্রেন্ড টিউব এ
ছাড়া এই ফটো ফ্রেন্ড কেউ কভারের কাছাকাছি গিয়ে শেষ ওভারি থেকে এসে জমা হয়
সেখানে স্পাম দিয়ে ফার্টিলাইজ করা হয় এবং অনেক সময় এই ফিল্ড ওপেন টিউবে
বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশনের কারণে সৃষ্টি হতে পারে।
আবার কিছু সময় ইনফেকশনের মাত্রা তীব্র হয়ে গেলে এটি চিকিৎসা করে ভালো করা সম্ভব
নয় তবে প্রথমত ও এরকম সমস্যা বুঝতে পারলে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
ইনফেকশনের মাত্রা তীব্র হয়ে যদি টিপটা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে ডিম আসতে পারবে না
এবং স্প্যাম যেতে পারবেনা যার ফলে বন্ধুত্ব সমস্যা সৃষ্টি হবে। এছাড়া আরো যে সকল
গুরুত্বপূর্ণ কারণে মহিলাদের বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি হয় সেগুলো নিম্নে তুলে ধরা
হলো-
- আমাদের শরীরে টেস্ট হোস্টেলের মাত্রা কমানোর অন্যতম কারণ হচ্ছে অ্যালকোহল তাই অ্যালকোহল পান করা থেকে শরীর এবং নিজেকে বিরত রাখুন।
- অতিরিক্ত ওজন বন্ধত্বের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এতে শরীরে ফ্যাটের সৃষ্টি হয় এবং সঠিকভাবে ইসলাম গঠন করতে পারেনা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে যায় ইসলামে প্রতিদিন এই জন্য ৪০ মিনিট করে হাঁটা উচিত। এজন্য জরায়ু থেকে শুরু করে শরীরের বিভিন্ন ধরনের টিউমার দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- এছাড়া মানসিক ডিপ্রেশন দুশ্চিন্তা এবং সম্পূর্ণ নিদ্রা না হলে স্পাম কাউন্ট অনেক অংশে কমে যায় বর্তমান সময়ে শরীরে পাম বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা রয়েছে যা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করা উচিত ।
- বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য স্বাস্থ্যের পক্ষে যেমন ক্ষতিকর তেমনি স্পাম তৈরিতে মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি করে এই জন্য শরীরে সুস্থ রাখার জন্য এবং নিজের পার্টনারকে শারীরিক সম্পূর্ণ সন্তুষ্ট করার জন্য মাদকদ্রব্য শোভন হতে দূরে থাকুন। এবং নিজের শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখুন।
বর্তমান সমাজ বেকার ছেলের সঙ্গে কোন মেয়েকে বিয়ে দিতে চায় না এজন্য নিজের
স্থান শক্ত করার জন্য বিয়ে করার দেরি করে ফেলে অনেক ছেলে কমে তবে বলে রাখা ভালো
৩৫ বছর ছেলে ও মেয়ের পার হলে বন্ধ্যাত মতো সমস্যা সৃষ্টি হওয়া শুরু হয়
এটি একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা পরবর্তীতে কোন মেডিসিনের মাধ্যমে ভালো করা
সম্ভব নয়।
বন্ধুত্ব হল এমন একটি সমস্যা যেখানে দম্পতিরা অনেক চেষ্টার পরেও স্ত্রীকে গর্ভবতী
করতে পারে না বা স্ত্রীর বিভিন্ন সমস্যার কারণে গর্ভবতী হয় না শুধুমাত্র মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রে ১৫ থেকে ২০% পুরুষ এবং মহিলা বন্ধ্যাত্বের শিকার। এটি প্রতিরোধ
করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে যা একটু সে জীবনকে নিয়ম তান্ত্রিকভাবে গড়ে তুলতে
পারলে সম্ভব। বন্ধ্যাত্বসাধারণ তো আপনার এবং আপনার সঙ্গের সাথে একটি বিভিন্ন
ধরনের সমস্যার কারণ হতে পারে এটি প্রতিরোধ করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে ।
সেজন্য আপনাকে সঠিক ঘুম, দুশ্চিন্তা কম করা, পরিমিত পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করা,
এবং আরো বিভিন্ন ধরনের কার্যকলাপের মাধ্যমে সম্ভব আপনার সঙ্গে কে গর্ভবতী করা।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে বিমানে টিকেট কাটার নিয়ম
পুরুষ বন্ধত্বের লক্ষণ এবং পুরুষ বন্ধত্বের চিকিৎসাঃ
আজকে আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। অনেক
মহিলারা বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে প্রশ্ন করেন। তবে চলুন জেনে
নেই বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। ডাক্তারদের কথা অনুযায়ী- মানসিক
চাপ, শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেলে দিচ্ছে শুক্রাণুর পরিমাণ অনেক কমে যেতে পারে যার
কারণে বান্দার তো সৃষ্টি হতে পারে। আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা অনেক কমে যেতে
পারে এছাড়া আঘাত লাগার কারণে অথবা বিভিন্ন ধরনের রোগের ঔষধের মাধ্যমেও এই সমস্যা
সৃষ্টি হতে পারে।
বন্ধ্যাত্বের শুরুতেই যদি বন্ধুত্বের চিকিৎসা করা যায় সে ক্ষেত্রে এটি খুব ভালো
হয় যে এর জন্য বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের টেস্ট ও ওষুধ
শোবন করা। যত দ্রুত এই চিকিৎসা শুরু করা যাবে তত এর জটিলতা কমবে এছাড়া শুক্রানু
শরীর তৈরি করার জন্য সর্বপ্রথম নিজের লাইফ স্টাইল চেঞ্জ করতে হবে তাহলে শরীরের
বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন আসবে এবং যে সকল খারাপ অভ্যাস শরীরের জন্য বিপদজনক
সেগুলোকে আপনাকে ত্যাগ করতে হবে। আবার অতিরিক্ত গরমের কারণেও শুক্রাণুর পরিমাণ
অনেকাংশে কমে যায় অথবা বিভিন্ন ধরনের কাজ করেন যারা তারা অনেকক্ষণ যাবত করে
ল্যাপটপ নিয়ে বসে থেকে কাজ করেন সাধারণত এটি স্পাম কমে যাওয়ার বড় একটি কারন।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে সকল পুরুষ অতিরিক্ত রাত জাগে তাদের প্রচুর পরিমাণে
শুক্রাণু কমে যায় তাছাড়া তারা মানসিক ডিপ্রেশনে ভোগে।
আপনি যদি বন্ধ্যাত্ব থেকে নিজেকে বাঁচাতে চান তবে বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য স্বপন
থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। নিয়মিত শরীর চর্চা করতে হবে এছাড়া পুষ্টিকর খাদ্য
এবং পুষ্টিকর শাকসবজি খেতে হবে কাজের পাশাপাশি নিজের সহধর্মিনী কে সঠিকভাবে সময়
দিতে হবে না তা না হলে যৌন সম্পর্কিত সমস্যা তৈরি হতে পারে। শুক্রাণু তৈরিতে অনেক
সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া আপনি কাজ করছেন কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু হাঁটাচলা
করুন এতে করে আপনার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সারাদিন থাকবে। পর্যাপ্ত
পরিমাণে পানি পান করুন এছাড়া আপনি প্রসাব চেপে রাখবেন না কারণ শুক্রানু
ক্ষতিগ্রস্ত হয় যার কারণে শুক্রাণু বৃদ্ধির সম্ভাবনা কমে যায়।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি - ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার
ছেলেদের বন্ধুত্বের আসল কারণ হলো একটি সাইন্টিস্ট জানিয়েছেন যে শুক্রাণু
সঠিকভাবে তৈরি হতে না পারা ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে শুক্রাণুর আকার এবং
বৃদ্ধি সঠিক না হওয়ার কারণে বন্ধ্যাত্বের সৃষ্টি হয়। এছাড়া এক থেকে পাঁচশ
হরমোনের বিভিন্ন সমস্যার কারণেই এই বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে
আপনার।
বাচ্চা হওয়ার জন্য কতটুকু বীর্য লাগে - পুরুষের বীর্যে কি কি ভিটামিন থাকেঃ
অনেকেই প্রশ্ন করেন কতটুকু বীর্যের মেয়েদের শরীরের মধ্যে প্রবেশ করলে বাচ্চা
হবে। আসলে বীর্যের পরিমাণের ওপর বাচ্চা হওয়া নির্ভর করে না নির্ভর করে আপনার
বীর্যের উর্বরতার উপর এবং বীর্যের উপস্থিতি সবল শুক্রাণুর ওপর। এছাড়া আপনার
স্ত্রীর জনির অভ্যন্তরে ডিম্বাণুর সকল নিষেধ হওয়ার ফলে বাচ্চা সৃষ্টি হয় সুতরাং
আপনার বীর্য যদি শুক্রানু উপস্থিত থাকে সে ক্ষেত্রে বাচ্চা হবে । এছাড়া
পুরুষদের বীর্য অনেকগুলো উপাদান নিয়ে গঠিত হয় যা শুনলে অনেকেই অবাক হয়ে যাবেন
যোনিতে প্রবেশ করে তখন বীর্য উপস্থিত এই সকল উপাদানকে বাঁচিয়ে রাখতে সাহায্য করে
তখন পর্যন্ত যতক্ষণ পর্যন্ত শুক্রাণুর মিলন না ঘটে।
প্রতিদিন বীর্য ফেললে কি হয় - হস্তমৈথুনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচার উপায়ঃ
প্রতিদিন যদি হস্তমৈথুন বা বীর্যপাত করা হয় তাহলে যৌনসঙ্গ মে অক্ষম হয়ে পড়তে
পারেন আপনি । কোন পুরুষ আরেকটি সমস্যা হলে অকাল বীর্যপাতের ফলে স্বামী তার
স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয় সঠিক সময়ে বৈবাহিক সম্পর্ক বিচ্ছেদের পর্যায়ে
চলে যায়। গোসলের সময় ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করা উচিত এবং দ্রুত গোসল করে
বাথরুম থেকে বের হয়ে আসতে হবে এছাড়া মেয়েদের দিকে কুনজরে তাকানো যাবে না তাদের
ব্যাপারে কোন খারাপ কথা চিন্তা করা যাবে না এবং দৃষ্টি পবিত্র করে তাকাতে হবে
নিজের মা বোনদের কথা চিন্তা করে নিজেকে যতটা সম্ভব কাজে ব্যস্ত রাখতে হবে এবং
নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করতে হবে ধৈর্য ধারণ করতে হবে মাঝে মাঝে ভুল হয়ে যাবে তাই
বলে হতাশা গ্রস্থ হওয়া যাবে না। এই নিয়মগুলো মেনে চললে হস্তমৈথুনের সমস্যা হতে
নিজেকে সুস্থ করে তোলা যাবে
শেষ কথাঃ বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার এবং বন্ধুত্বত্ত্ব সমস্যা
পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আপনারা যারা বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার এবং বন্ধুত্ব সমস্যা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্টটি লেখা হয়েছে। এছাড়া আপনি যদি বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার এবং বন্ধ্যাত্ব সমস্যার সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই পোষ্টির মাঝে কোন ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। আজকে এই পর্যন্তই আরো নতুন নতুন পোস্ট পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url