ই - কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে জেনে নিন

 প্রথাগত ব্যবসার পাশাপাশি নতুন মাধ্যম হলো অনলাইন বিজনেস। সেজন্য আজকে আপনাদের জানাবো ই-কমার্স বিজনেস প্লান সম্পর্কে।  বর্তমানে ইন্টারনেট তথা অনলাইন দুনিয়াতে বিজনেসের নতুন ধারা শুরু হয়েছে। সেজন্য আপনাকে জানতে হবে ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে। প্রযুক্তির উন্নয়ন ও সহজ গ্যতার কারণে ই-কমার্স বিজনেস ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। নিম্নে ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

ই - কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে জেনে নিন

বিশ্বব্যাপী ই-কমাস বিজনেস অনেক আগে থেকে শুরু হলেও বাংলাদেশে ওটা বিকাশ লাভ করতে পেরেছিল না তবে সাম্প্রতি করোনা মহামারীর সময় ই-কমার্স বিজনেস সর্বোচ্চ আকারে বিকাশ লাভ করেছে। আজকে আপনাদের জানাবো কি কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নিই ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে।

পেইজ সূচিপত্রঃ ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে জেনে নিন

ই-কমাস কিঃ

অনলাইন বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যে ব্যবসা পরিচালিত করা হয় তাকেই ই-কমার্স বলে। ই-কমার্স মানে হল ইলেকট্রনিক কমাস। ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে বর্তমান ব্যবসা পরিচালিত করা হয়ে থাকে। অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসাকে ই-কমার্স বলা হয়।

ই- কমার্স বিজনেস প্ল্যানিংঃ

কোন কিছু শুরু করার ক্ষেত্রে প্ল্যানিং হচ্ছে প্রথম কাজ। আপনার কাজে যদি কোন প্ল্যানিং না থাকে তবে সে কাজ কিছুতেই এগোতে পারবে না। আর তাই কমার্স বিজনেস প্ল্যানিং হচ্ছে ই-কমাস ব্যবসা শুরু করার প্রধান কারণ। যার উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে আপনার ব্যবসা পরিচালিত করা হবে। ই-কমার্স বিজনেস যেহেতু অনলাইনে করা হয় তাই এই ব্যবসা করতে প্রথমেই অনলাইনের ব্যাপারে জানাশোনা থাকতে হবে আপনার।

আরো পড়ুনঃ রকমারি থেকে বই অর্ডার করার নিয়ম

ওয়েবসাইট কিভাবে বানাতে চান, পাশাপাশি ওয়েবসাইট সাজানো, গ্রাহকের অর্ডার করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা থাকতে হবে আপনার তবে আপনি কমার্স বিজনেস এ সাফল্য অর্জন করতে পারবেন। কোন ব্যবসায়ী হুটহাট করে শুরু করা যায় না। যদি কেউ হুটহাট করে শুরু করে থাকে কোন না বুঝে শুনে তবে সে কিছুতেই সফল হতে পারবে না। তেমনি ই-কমার্স বিজনেস তার ব্যতিক্রম নয় আজকে শুরু করলাম কাল থেকে সফলতা শুরু হবে এমনটা নয়।

ই-কমার্স ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনাকে অনেক ধৈর্যশীল বুদ্ধিমতী ও পারদর্শী হতে হবে কারণ আপনি কোন কোন পণ্য বিক্রয় করবেন গ্রাহকের কাছে কিভাবে পৌঁছাবেন গ্রাহক কিভাবে আপনার থেকে পণ্য বা সেবা পাবে প্রেমেন্ট কিভাবে দিবে ইত্যাদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল ধাপের ব্যাপারে আপনাকে আগে থেকে জেনে রাখতে হবে। তা না হলে এ ব্যবসাতে টিকে থাকতে পারবেন না আপনি।

আপনি যদি ই কমার্স ব্যবসা করতে চান তবে আপনাকে আগে থেকেই অনলাইনে পারদর্শী হতে হবে। এবং সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। তবেই আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য এক ধাপ এগিয়ে যাবেন। এবং ই-কমার্স ব্যবসাকে পরবর্তী ধাপে  এগিয়ে নেওয়া আপনার জন্য সহজ হবে।

ই কমার্স ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায়ঃ

কোন কাজেই সফলতা অর্জন করা অতটাও সহজ নয় যতটা আপনি মনে করেন। এর জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও সঠিক বাস্তবায়ন। তেমনি ই-কমার্স ব্যবসা সফল হওয়ার উপায় রয়েছে অনেক আপনি যদি সেই উপায়গুলো মেনে চলতে পারেন তবে আপনিও উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছাতে পারবেন। চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক ই-কমার্স ব্যবসা সফল হওয়ার উপায় সম্পর্কে।

ই-কমাস বিজনেস ওয়েবসাইটের মার্কেটিংঃ

ওয়েবসাইট তৈরি ও পণ্য সাজানোর পরে আপনাকে মার্কেটিং এর ব্যাপারে কাজ করতে হবে কারণ গ্রাহককে আপনার সাইট ও পণ্য সম্পর্কে জানাতে হবে এজন্য ওয়েবসাইটের মার্কেটিং প্রয়োজন। আপনি আপনার ইম-কমার্স বিজনেস এর ব্যান্ডিং এর জন্য নানা উপায় মার্কেটিং করতে পারেন। তবে আপনাকে সৃজনশীল উপায় অবলম্বন করতে হবে। যেমন ফেসবুক মার্কেটিং মার্কেটিং ইমেইল মার্কেটিং এসএমএস মার্কেটিং ইত্যাদি। এগুলোর মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ড ও পণ্যের মার্কেটিং করতে পারেন খুব সহজেই।

নির্ধারিত সময়ে পণ্য সরবরাহঃ

ই-কমার্স ব্যবসায় সফলতার অন্যতম ধাপ হচ্ছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গ্রাহকের নিকট অর্ডারকৃত পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। এর ফলে গ্রাহকের সন্ত্রাসটি অর্জনের পাশাপাশি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ও বিশ্বাসযোগ্য তাই বৃদ্ধি পাবে যা আপনার ই-কমার্স ব্যবসা সফলতার জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করে।

সুন্দর ও সাবলীল ওয়েবসাইট তৈরিঃ

ই-কমার্স ব্যবসায়ীকে সফল হওয়ার জন্য প্রথমত আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ওয়েবসাইটটি যেন তেনুভাবে তৈরি করলে হবে না অবশ্যই তা গ্রাহকের জন্য অধিকভাবে ব্যবহার বান্ধব হতে হবে। গ্রাহকরা মোবাইল ল্যাপটপ ডেক্সটপ যে কোন মাধ্যম থেকে খুব সহজেই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারে। অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে গ্রাহকের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো যাতে সামনাসামনি থাকে। যাতে কোন ধরনের বাধা ছাড়াই গ্রাহক পণ্য বা সেবাটি অর্ডার করতে পারে।

ই কমাস মার্কেটপ্লেসে বিজনেস পরিচালনাঃ

ই-কমাস বিজনেসের শুরুতে আপনি নিজের ওয়েবসাইট তৈরি না করেও প্রতিষ্ঠিত ই-কমাস মার্কেটপ্লেসের নিজের ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন। বর্তমানে নানা ই-কমার্স মার্কেটে আপনি নিজের পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। যার মাধ্যমে ই-কমার্স বিজনেস সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিতে পারেন যা পরবর্তীতে আপনার নিজস্ব ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনার সঠিক লক্ষণ নির্ধারণ আপনাকে সহায়তা করবে।

নিজস্ব সাইড ও পণ্যের বাজার তৈরিঃ

কমার্স ব্যবসায়ীরা নিজস্ব ওয়েবসাইট ব্যান্ডের এ পণ্যের বাজার তৈরি করতে হবে। কেননা আপনাকে এখানে পণ্যের মানের ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে কারণ রিভিউ কমার্স বিজনেস এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মানের ক্ষেত্রে যদি সমস্যা সৃষ্টি হয় পরবর্তীতে গ্রাহক আপনার থেকে পণ্য কেনা থেকে দূরে থাকবে। পাশাপাশি গ্রাহকের রিভিউ কমার্স বিজনেসের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

শুরুতে গ্রাহক অন্যটি সরাসরি হাতে পাইনা বিধায় গ্রাহকের ভালো রিভিউ থাকলে পরবর্তীতে পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধি ও সহজ হবে অন্যথায় আপনার ব্যবসা খুব সহজেই ব্যর্থ হবে। তাই পণ্যের দাম সঠিক মান নিশ্চিত করতে হবে যদিও নিজস্ব ওয়েব পণ্যের বাজারে তৈরির মাধ্যমে ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনা করতে বড় পুজির প্রয়োজন তবে দীর্ঘমেয়াদি সফলতার জন্য ।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে ইনস্টাগ্রামের এ্যাক্টিভিটি স্ট্যাটাস ডিজেবল করতে হয়

কুরিয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবেঃ

সঠিকভাবে পণ্য সরবরাহ করার জন্য কুরিয়ার সার্ভিসের ব্যবস্থা রাখতে হবে আপনাকে যাতে কোনভাবেই পণ্যের ক্ষতির আশঙ্কা তথা ভেঙে যাওয়া হারিয়ে যাওয়া নির্ধারিত সময়ের পরে পণ্য সরবরাহ ইত্যাদির সমস্যা না হয়। এজন্য আপনি কোন কুরিয়ার সার্ভিসের সাথে চুক্তির মাধ্যমে এই সেবা নিতে পারেন। যারা আপনার কি কমার্স বিজনেসের জন্য ঠিকমতো পণ্য সরবরাহ করবে যা গ্রাহকের জন্য পন্যপ্রাপ্তির সহজ করে তুলবে এর ফলে আপনার ব্যবসায় সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।

গ্রাহক আকৃষ্ট করাঃ

ব্যবসায় সফলতার অন্যতম শর্ত হচ্ছে গ্রাহককে আপনার ওয়েবসাইটে পণ্যের ব্যাপারে আকৃষ্ট করা। যেহেতু ই-কমার্স ব্যবসাটি মূলত অনলাইন ভিত্তিক সেক্ষেত্রের গ্রাহকের জন্য অনলাইনে কেনাকাটার সকল সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে আপনাকে। যাতে সহজে গ্রাহক আপনার সাইট থেকে পণ্য অর্ডার করতে পারে এবং সেটা কিনতে পারে। নারী-কমার্স সাইড গ্রাহকের জন্য যত বেশি সহজ হবে উপস্থাপন করা হবে ততই আপনার পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে।

ই - কমার্স ব্যবসার শুরুর গাইড লাইনঃ

ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনার জন্য আপনাকে ই-কমার্স ব্যবসার শুরুর গাইডলাইনের ব্যাপারে জেনে নিতে হবে। আপনি আজকে ই-কমার্স ব্যবসার নাম শুনলেন আর কাল থেকে ব্যবসা শুরু করে দিলেন এমন ভাবে ব্যবসা হয় না। যেকোনো ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে একটা ভালো গাইডলাইন অনুসরণ করতে হবে। তেমনি ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন অনুসরণের মাধ্যমে উদ্যোক্তা হিসেবে সফলতা লাভ করা যাবে।

ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমেই আপনাকে মানসিকতা ভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। আপনি কি ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন বা ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চান সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে হবে আপনাকে। এখানে আপনি উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন সদা এই ব্যাপারে বিশ্বাস থাকতে হবে।

আপনার ই-কমার্সের প্যান্ট এর নাম নির্ধারণ করার পাশাপাশি ওয়েবসাইটের ডোমেন হোস্টিং নির্বাচন করুন। ওয়েবসাইটের প্লাটফর্ম নির্ধারণের ব্যাপারে আপনার ধারণা না থাকলে প্রতিষ্ঠিত কেন এজেন্সি সহায়তা নিতে পারেন অথবা আপনি স্বনামধন্য যে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ওয়েবসাইট ডিজাইন পোস্ট করে নিজের জন্য একটি সাইড খুব সহজেই তৈরি করতে পারেন। আপনার ইন মাসের ব্যান্ডের আমি নির্ধারণ করার পাশাপাশি ওয়েবসাইটের ডোমেন হোস্টিং নির্বাচন করবেন।

পরবর্তী ধাপে আপনি ওয়েবসাইটের প্লাটফর্ম তৈরি করেন ওয়েবসাইটে প্ল্যাটফর্ম নির্ধারণের বাজার আর আপনার ধারণা না থাকলে প্রতিষ্ঠিত কোনো এজেন্সি সহায়তা নিতে পারেন। আপনি স্বনামধন্য যে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে এজেন্সির সহায়তা নিতে পারেন অথবা আপনি সমাধান যে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ওয়েবসাইটে ডিজাইন পোস্ট তৈরি করতে পারেন।

সফলতা অর্জন করতে হলে আপনাকে ই-কমাস ব্যবসা থেকে তবে আপনাকে কোন পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান নির্ধারণ করবেন। আর আপনার নির্বাচিত পণ্যের গ্রাহক কারা এবং এই পণ্যের চাহিদা কেমন তা যাচাই করতেই হবে। এবং পণ্যের মান অনুযায়ী দাম নির্ধারণ ও পরিবহন খরচের ব্যাপার ঠিক ধারণা থাকতে হবে। আপনাকে গ্রাহক সেবাকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে, উষা থেকে তবেই আপনি এই ব্যবসা থেকে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

কোন গ্রাহক যদি কোন পণ্য ক্রয় করে সে পণ্য আবার ফের ত দিবেন রিটার্ন এর ব্যবস্থা দ্রুত সহজ করতে হবে এর মাধ্যমে আপনার ই-কমার্স ব্যবসার ব্যাপারে গ্রাহকের আস্থা বৃদ্ধি পাবে। এবং পণ্যের গুণগত মান রক্ষার পাশাপাশি নির্ধারিত সময়ে গ্রাহকের নিকট পণ্য সরকারের ব্যবস্থা করতে হবে। গ্রাহকের থেকে আপনি কিভাবে প্রেমেন্ট পাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে আপনাকে।

ই-কমার্স মার্কেটিংঃ

আপনি যদি ই-কমার্স ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে চান তবে মার্কেটিং এর কোন বিকল্প নেই। কেননা আপনার ওয়েবসাইট পণ্য বা সেবা সম্পর্কে গ্রাহক না জানতে পারলে কিভাবে আপনার পণ্যটি অর্ডার করবে তাই ই-কমার্স মার্কেটিং এর ওপর জোর দিতে হবে আপনাকে। এবং গ্রাহক যাতে আপনার পণ্যটি ক্রয় করতে পারে দেখে শুনে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে আপনাকে। এবং গ্রাহক কোন কিছু অর্ডার করলে সেই অর্ডারকৃত পণ্যটি কোথায় পাবে তা জানাতে হবে এজন্য অনলাইন অফলাইন সব মাধ্যমে ই-কমার্স মার্কেটিং চালু রাখতে হবে আপনাকে। তবে আপনি এই বিজনেস থেকে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা বেশি - ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার

উপসংহারঃ ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে জেনে নিন

পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আপনি যদি ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান সম্পর্কে জানতে চান তবে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ব্যবসায়ী নতুন ধারা তৈরি করেছে ই-কমার্স বিজনেস। সঠিক ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান বাস্তবায়নের মাধ্যমে কমার্স বিজনেসে সফল হওয়া  সম্ভব। আপনি যদি ই-কমার্স বিজনেস প্ল্যান করতে চান তবে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আশা করছি এটা থেকে আপনি উপকৃত হবেন। লেখার ভিতরে যদি কোন ভুল ভ্রান্তি থাকে তবে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাবেন। ধন্যবাদ


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url