রাতে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায় - জেনে নিন ১৫ টি প্রতিকার

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আজকে আমাদের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যাই জেনে নিন ১৫ টি প্রতিকার। পর্যাপ্ত ঘুম সুস্বাস্থ্যের জন্য অন্যতম চাবিকাঠি। প্রতিদিন নির্বাচনের ৮ ঘন্টা ঘুম শুধু আমাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে না বরং এটি সামগ্রিকভাবে প্রভাব ফেলে আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপে। আমাদের যাদের রাতে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায় তারা জেনে নিন ১৫ টি পতিকার সম্পর্কে। চলুন নিম্নে জেনে নেই রাতে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায় জেনে নিন ১৫ টি প্রতিকার।

রাতে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায় জেনে নিন ১৫ টি প্রতিকার
যেকোনো বয়স এই ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে তাই ঘুম যেন বারবার না ভাঙ্গে বা দেরিতে ঘুম এলে আপনি প্রথমেই যে কাজটি করতে পারেন তা হল ঘুমের জন্য নিস্তব্ধ একটি রুম বেছে নিন। পাশাপাশি ঘুমের সময় সব বাতি নিভিয়ে রাখুন আমরা অনেকেই রাতে ঘুমাতে মৃদ আলো ব্যবহার করে থাকি। চলুন নিম্নে জেনে নেই রাতে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায় জেনে নিন ১৫ টি প্রতিকার।

পেইজ সূচিপত্রঃ রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যায় -  জেনে নিন ১৫ টি প্রতিকার

ভূমিকাঃ

নির্বাচন্ন ঘুমের জন্য ঘুমের আগে নেতিবাচক কোন চিন্তা মনে ভিড় করতে দেবেন না। মন ভারাক্রান্ত বা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলে তা ঘুমের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে এ সমস্যার সম্মুখীন হলে ঘুমের আগে নিজের যত্ন করুন। রূপচর্চা করতে পারেন বা নিজেকে সময় দিতে নিজের শখের কাজগুলো এক ঘন্টা করতে পারেন এতে আপনার মন অনেকটাই ভালো হয়ে যাবে ভালো ঘুমের জন্য শুনতে পারেন পছন্দের কোন গান।

আরো পড়ুনঃ সিজারের পর পেটের মেদ কমানোর উপায় - সিজারের পর ইনফেকশন হলে করণীয়

শরীর অসুস্থ থাকলেও রাতে ঘুম আসে না অসুস্থতা এড়াতে এর জন্য রাতের খাবার খেয়ে ফেলুন ঘুমাতে যাওয়ার দুই ঘন্টা আগেই ঘুমিয়ে পড়লে শরীর বিপাকে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে যা ঘুমের ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে আপনার। রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়া এড়াতে ঘুমের আগে বৈদ্যুতিক যন্ত্র ব্যবহার করবেন না ঘুমের আগে যতটা সম্ভব টিভি মোবাইল কম্পিউটার থেকে দূরে থাকুন এ সময়টা বারান্দায় হাটাহাটি করতে পারেন প্রকৃতির খুব কাছাকাছি হতে ছাদেও একটু সময় কাটাতে পারেন আপনি। জেনে নেওয়া যাক রাতে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায় - জেনে নিন ১৫ টি প্রতিকার।

যেসব কারণে রাতে বারবার ঘুম ভাঙ্গেঃ

রাতে অনেকেরই বারবার ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ার সমস্যা থাকে এতে ঘুম পরিপূর্ণ হয় না ফলে পরদিন মাথা ব্যথা করে ও ক্লান্তি অনুভব হয় শরীরে তবে কোন হঠাৎ করেই বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায় সে বিষয়ে অনেকেরই কোন ধারণা থাকে না। বর্তমানে সবার মধ্যেই অনিয়মিত জীবন যাপনের প্রবণতা বেড়েছে সময়মতো খাওয়া ঘুম কিংবা শরীর চর্চা কোনটিতে তেমন গুরুত্ব দেন না কম বেশি সবাই। চলুন আমাদের আর্টিকেল থেকে আমরা নিম্নে জেনে নিই রাতে যেসব কারণে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায়।

টাইট পোশাক পরাঃ

ঘুমানোর আগে অবশ্যই আপনি আরামদায়ক পোশাক পড়ুন। এখন যেহেতু গরম তাই পাতলা সুতির কাপড় পরে ঘুমান আবার চুল বেশি টাইট করে বেঁধে ঘুমাবেন না এতে চুল ঝরবে বেশি আবার মাথাও ব্যথা হবে।

ক্লান্তি নিয়ে ঘুমানোঃ

রাতে ঘুমানোর আগে খানিকটা সময় নিজের জন্য বের করুন এ সময় রূপচর্চা করতে পারেন পাশাপাশি গরম পানিতে পা ডুবিয়ে রাখুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। এতে সব ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে ফলে রাতে আপনার ভালো ঘুম হবে।

খাওয়ার পরেই ঘুমিয়ে পড়াঃ

আমরা অনেকেই আছি রাতে খাওয়ার পরে শুয়ে পড়ি এবং ঘুমিয়ে যাই। এটি মারাত্মক ভুল অভ্যাস রাতের খাওয়া শেষ করার অন্তত দুই ঘন্টা পর ঘুমাতে হবে। ঘর পেটে ঘুমিয়ে পড়লে শরীরের বিপাক হার কমে যায় ফলে খাবার হজম হতে সময় নেয় ও রাতে ঘুমে অসুবিধা হয় তাই রাতের খাবারের পরপরই ঘুমানোর অভ্যাস ত্যাগ করুন।

ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করাঃ

ঘুমের আগে সব ধরনের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করা বন্ধ করুন। অনেকেই রাতে ঘুমানোর আগে শুয়ে শুয়ে ফোন ব্যবহার করেন কিংবা টিভি দেখেন এসবের বদলে হালকা জোকসন করুন একই সঙ্গে শ্বাসের ব্যায়াম বাধন করুন। ঘুম না এলে পছন্দের বই পড়ার অভ্যাস করুন দেখবেন দ্রুত ঘুম চলে আসবে।

ঘুমানোর আগে দুশ্চিন্তা করাঃ

অনেকেই রাতে শুয়ে শুয়ে বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় সঙ্গে ফোনে গল্প করেন এ সময় হতাশার রাগ দুঃখ প্রকাশ করেন অনেকেই। আপনি জানেন কি নেতিবাচক চিন্তার কারণেও আপনার ঘুম খারাপ প্রভাব পড়তে পারে তাই ঘুমানোর আগে মন শান্তি আনুন এবং ইতিবাচক চিন্তা করুন। দেখবেন ঘুম গভীর হবে এবং বারবার রাতে ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকবে না আপনার।

অনিদ্রা স্বাস্থ্যের যা ক্ষতি করেঃ

ঘুম কম হওয়া বা ঘুমের সমস্যার কারণে ব্যক্তি শারীরিকভাবে নানা সমস্যায় সম্মুখীন হন। এ পর্যন্ত ১৫৩ টি গবেষণা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগ ওজন বৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে। অনিদ্রার সঙ্গে দ্রুত মৃত্যুর কোন সম্পর্ক নেই কিন্তু অন্যান্য অশোক যেমন ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভংসতা এবং ডিপ্রেশন বা বিষন্নতার সঙ্গে যোগসূত্র রয়েছে।

কেউ টানা ১৭ থেকে ১৯ ঘন্টা জেগে থাকলে মস্তিষ্কে যে ধরনের প্রভাব পড়ে অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলেও একই ধরনের প্রভাব পড়ে এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতি বৃদ্ধি পেতে থাকে। গবেষণায় বলেছে কোন ব্যক্তি যদি টানা ১১ দিন না ঘুমিয়ে থাকে এতে স্বাভাবিক আচরণ ও দৈনন্দিন কাজকর্মে মারাত্মক প্রভাব পড়ে যা তাকে শর্ট টাইম মেমোরি লস থেকে শুরু করে হেলুসিনেশন এমনকি মস্তিষ্ক বিকৃতির দিকেও নিয়ে যেতে পারে।

ঘুম না আসার ১৫ টি প্রতিকারঃ

আমাদের মধ্যে আমরা অনেকেই ঘুমের সমস্যা দূর করতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে থাকি কিন্তু এটি স্বাস্থ্যকে আরো ক্ষতির দিকে ঠেলে দেয়। স্লিপিং পিল বা ঘুমের বড়ি খেয়ে ঘুমানোর প্রবণতা একসময় অভ্যাসে পরিণত হয় যার ফলে স্লিপিং পিল শোবর না করলে স্বাভাবিকভাবে আর ঘুম আসে না। অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ শ্রবন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ধাবিত করতে পারে এটি মানুষের হার্ট ও ব্রেনের রক্তনালির রক্ত চলাচল বন্ধ করে দেয়।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় রক্তে হিমোগ্লোবিন কম - প্রাকৃতিক উপায়ে হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর উপায়

অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ গ্রহণ করার ফলে প্যারালাইসিস পর্যন্ত হতে পারে সেই ব্যক্তির অনিদ্রা দূর করার একমাত্র উপায় হল পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম। চলুন নিম্নে আমরা জেনে নেই ঘুম না আসার ১৫ টি প্রতিকার সম্পর্কে।

কলাঃ

কলা নিদ্রা কমাতে খুবই কার্যকর। কলাতে আছে ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম যা মাংসপেশী শিথিল করে দ্রুত ঘুম আনায়নে সাহায্য করে।

গরম দুধঃ

অনিদ্রা দূর করতে গরম দুধের কোন বিকল্প নেই। গরম দুধে থাকে টিপটপ ফ্যান নামে এক ধরনের অ্যামাইনো এসিড যা শিরোটিন হিসেবে কাজ করে আর এই চিরটনিন ঘুম আসতে অনেক সহায়ক।

মধুঃ

মধুকে বলা হয় সর্ব রোগের মহা ঔষধ। এক চা চামচ মধু ভালো ঘুমের জন্য খুবই সহায়ক কেননা এটি শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে তাছাড়া মানসিক চাপ সৃষ্টিকারী হরমোন কমাতেও মধুর জুড়ি নেই।

মেলাটোনিম যুক্ত খাবারঃ

মেলাটোনিন শুধু ঘুম আসতে নয় ঘুম দীর্ঘস্থায়ী করতেও সাহায্য করে। আমরা সালাত হিসেবে যা খায় যেমন টমেটো শসা ব্রকলি সরিষা আখরোট বেদানা ইত্যাদিতে মেলাটিন থাকে। প্রতিদিনের খাবারের সবজিগুলো যোগ করলে ঘুমের সমস্যা কেটে যাবে।

খাদ্যাভাসঃ

আমরা অনেকেই জানিনা ঘুমের সমস্যার পেছনে খাদ্যাভাসের ভূমিকা অনেক। যারা ইনসমনিয়ায় ভুগছেন তাদের জন্য খাদ্য ভাষা পরিবর্তন আনা ঘুমের জন্য সহায়ক হতে পারে।

ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবারঃ

ম্যাগনেসিয়াম হল এমন একটি খনিজ পদার্থ যা বেশি কে শিথিল করতে এবং স্ট্রেস কম করতে সাহায্য করে। ড্রাগ চকলেট বাদাম এভোকাডো এগুলোতে ম্যাগনেসিয়াম আছে রাতে এগুলো খেলে ভালো উপকার পাবেন।

চা কফি থেকে দূরে থাকাঃ

চা কফি খেলে অনেকেরই ঘুমের সমস্যা হয় শুধু চা কফি নাই যে কোন কোমল পানিও ঘুমের সমস্যার কারণ হতে পারে। ঘুমানোর সময় থেকে ১২ ঘণ্টা আগে এসব খাওয়া বন্ধ করা উচিত কেননা এর প্রভাব শরীর থেকে যায় দীর্ঘ সময় পর।

দূরে রাখুন ফোন ল্যাপটপঃ

আমরা অনেকেই বিশ্রাম নিতে কিংবা ঘুমের আগে ফেসবুক থেকে একটু ঘুরে  আসি। কিন্তু এতে ঘুম আসার পরিবর্তে মস্তিষ্কে উত্তেজিত করে চোখ থেকে ঘুম তাড়িয়ে দেয় তাই ঘুমের সমস্যা দূর করতে চাইলে দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল কম্পিউটার ল্যাপটপ ইত্যাদি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

রাত জেগে কাজ না করাঃ

যারা রাত জেগে কাজ করেন তারা অনেক স্বাস্থ্য জনিত সমস্যায় পড়েন। রাতে কাজ করে তারা দিনে ঘুমিয়ে রাতের ঘুমের অভাব বসিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। কারণ দিনের বেলায় ঘুম কখনোই তেমন গভীর হয় না এবং তা রাতের ঘুমের সফল দিতে পারেনা শরীরকে। যারা রাত জেগে কাজ করেন তারা অনেকেই নিশাচর হয়ে যান কারণ তারা কিছুতেই দিনের আলোয় বের হতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন না।

প্রতিদিন একই সময় ঘুমাতে যাওয়াঃ

প্রতিদিন রাতে নির্দিষ্ট সময়ও ঘুমাতে যেতে হবে এবং সকালে একটি নির্দিষ্ট সময় বিছানা থেকে জেগে উঠতে হবে। প্রতিদিন একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটা ঘুমানোর সময় কালকে নিয়মিত রাখে এবং শরীর ও সময়ের সঙ্গে অভ্যস্ত হতে পারে।

সূর্যের দিকে তাকানোঃ

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার তিরিশ মিনিট থেকে এক ঘন্টা পর সূর্যের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকুন ঠিক একইভাবে বিকেলে সূর্য ডোবার আগে সূর্যের দিকে তাকান । এতে করে আপনার রাতে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ার সমস্যা কমবে।

ধ্যানঃ

ঘুমাতে ধ্যানের কোন বিকল্প নেই প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে মনস্থির রেখে ধ্যান করতে হবে চোখ বন্ধ করে নিজের শ্বাস-প্রশ্বাসের ওপর মনোযোগ দিতে হবে। রোজ ঘুমানোর আগে ১০ মিনিট ধ্যান করলে নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি পাবেন আপনি। শুধু তাই নয় ধ্যান করলে মন সংযোগ করার ক্ষমতাও বাড়বে আপনার।

ম্যাসাজঃ

২০১৫ সালের ১ সমীক্ষা থেকে জানা গেছে দেহে মেসার্স করলে নিদ্রাহীনতা ছাড়াও হতাশাও মানসিক চাপের থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। তাই রোজ সম্ভব না হলেও মাঝে মাঝে বডি ম্যাসাজ করলে নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

আরো পড়ুনঃ ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার  

অ্যারোমা থেরাপিঃ

অ্যারোমা থেরাপির মধ্যে যে প্রয়োজনীয় ভেষজ তেল বাট স্কার চোখের মাক্স ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় সেগুলো ভালো ঘুম হতে উপকার করে। । ২০০৫ সালের একটি গবেষণার বলা হয় ভেষজ তেলের ঘ্রাণ গভীর ঘুমের জন্য বেশ উপকারী তাই যারা ঘুম না হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন তারা পার্লারে গিয়ে অ্যারোমা থেরাপি নিয়ে দেখতে পারেন। এতে করে আপনার রাতে ভালো ঘুম হবে।

উপসংহারঃ রাতে বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায় - জেনে নিন ১৫ টি প্রতিকার

পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আজকে আমাদের আর্টিকেলটি আপনারা যারা পড়েছেন যারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যায় তার প্রতিকার সম্পর্কে। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তবে আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে ধৈর্য সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমাদের আর্টিকেল এর মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তবে আপনার মহামূল্যবান কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাবেন। এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url