বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসা ও প্রতিকার

 প্রিয় পাঠক, আজকে আপনাদের জানাবো বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসায় ও প্রতিকার সম্পর্কে। প্রচন্ড গরমে মানুষ নানাভাবে কষ্ট পায় বিশেষ করে ত্বকের নানা সমস্যা ও ঘামাচি যন্ত্রনাময় হয়ে ওঠে। শিশুদের মধ্যে গরমকালের ঘামাচি সমস্যা দেখা দেয় বেশি ঘামাচি থেকে বড় কোন সমস্যা না হলেও এর জ্বালা ত্বকের চুলকানিতে কষ্ট পায় তারা। সেজন্য আজকে আমাদের আর্টিকেলে বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে। বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে।

বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসা ও প্রতিকার

শরীরে অধিক ঘামের কারণে ত্বকের রুম ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায় যার ফলে ঘাম বের হতে পারে না তখন ঘামাচি হয়। বাচ্চাদের রুম ছিদ্র ছোট হওয়ায় তাদের প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় ঘামাচি বেশি হয়ে থাকে। ঘামাচি ছোট ছোট লাল রঙের ফোঁড়ার মতো দেখায় এর ফলে তোকে চুলকানি হয় ও বাচ্চারা কাঁদে কাপড় ঘষা খেলে জ্বালা বাড়ে। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে।

পেইজ সূচিপত্রঃ বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসা ও প্রতিকার

ভূমিকাঃ

প্রচন্ড গরমে বেশি ঘাম হয়। এতে ত্বকের ঘরমো গ্রন্থি ও নালি ফেটে যায় ত্বকের নিচে ঘাম জমতে থাকে এতে করে ফোসকা হয় যা লালচে হয় চুলকায়। এটাই ঘামাচি অনেক সময় ঘাম ও দুলা-ময়লা জমে ঘর মনালির মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সংক্রমণ বা ইনফেকশন হয়। এতে কষ্ট বাড়ে ঘাম ও ধুলো ময়লার কারণে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জনিত রোগও দেখা দেয় এ সময়। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে।

আরো পড়ুনঃ সেজোফ্রনিয়া রোগ কেন হয় - কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার

ঘামাচি হলে করণীয়ঃ

  • যে শিশু বেশি ঘামে ও ঘাম গায়ে শুকিয়ে যায় তার ঠান্ডা লাগার প্রবণতা বেশি তাই ঘামে জমা ভিজে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা খুলে দিতে হবে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে।
  • ঘামাচি বেশি চুলকানো কিংবা নক দিয়ে স্পর্শ না করাই ভালো ঠান্ডা পানিতে নরম কাপড় ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে মুছে দিলে ঘামাচি অনেকটাই কমে যায়।
  • তবে পাউডার দেওয়ার আগে গা ভালো করে মুছে দিতে হবে মোটা করে পাউডার প্রলেপ দিয়ে রাখা উচিত নাই এতে ত্বকের রুমগুলো বন্ধ হয়ে যায় এতে আরো বেশি ঘামাচি ওঠে।
  • ঘামাচি রোদক পাউডার বা টেল কম পাউডার ব্যবহার করা যায় তবে পাউডার দেওয়ার আগে গা ভালো করে মুছে দিতে হবে মোটা করে পাউডার করে দিয়ে আটকে রাখা যাবে না এতে ত্বকের হওয়া যায় আরো কষ্ট কাঠিন্য।
  • প্রচন্ড গরমে খুব ছোট শিশুকে ডাইপার নাপাড়ানোই ভালো ভেজা ডাইপার শিশুর বিরক্তি ও অস্বস্তির কারণ হতে পারে এ থেকে রেশও হতে পারে।
  • প্রচন্ড গরমে শিশুকে ন্যাড়া করে দেওয়া যায় এতে মাথায় ঘামাচি খুশকি সহ চর্ম রোগ হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
  • শিশুকে বেশি বেশি পানি পান করাতে হবে। ঘামের সঙ্গে যথেষ্ট পরিমাণে সোডিয়াম এবং যত সামান্য পটাশিয়াম ও বাইক কার্বনেট শরীর থেকে বেরিয়ে যায় তাই ফল ফলের রস শরবত খাওয়ার স্যালাইন ও খাওয়াতে পারেন শিশুকে।
  • তরমুজ বেল পেঁপে কাঁচা আম ভাঙ্গে প্রভৃতি মৌসুমী ফল খেতে শিশুকে আগ্রহী করে তুলুন। সরাসরি খেতে না চাইলে শরবত বা জুস করে খাওয়াতে পারেন।
  • ভাজাপোড়া বেশি তৈলাক্ত ও মসলাযুক্ত খাবার ওকে না খাবার থেকে শিশুকে দূরে রাখতে হবে।
  • এ সময়টা যত সম্ভব শিশুকে প্রচন্ড  রোদে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখতে হবে।
  • ধার বাহুল্য সংখ্যা ও ভাজ হয় এমন অংশে ঘাম বেশি জমে তাই এসব স্থান ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে দিন স্থানগুলো যাতে শুকনা থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
  • যদি ঘন ঘন ঘেমে যায় তাহলে তাদের ত্বক ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে পরিষ্কার করে দেন ত্বক শুকনা রাখার চেষ্টা করুন।
  • চিকিৎসাঃ

    • যদি ফুসকা ঘা ফোড়া হয়ে যায় বা ত্বকে আরো নানা সমস্যা দেখা দেয় তখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়াতে হবে শিশুকে।
    • চুলকানি বা জ্বালা কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায় সাময়িক স্বস্তি দিতে পারে আপনার শিশুকে। বেবিটেল কম পাউডার ব্যবহার করা যেতে পারে শিশুর শরীরে, ঘামাচিতে লাল ঘা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ মত কিছুদিন অয়েনমেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে শিশুর সারা শরীরে।
    • এছাড়া এক ধরনের আক্রান্ত শরীরে ঘণ্টাখানেক লাগিয়ে রেখে সেটি ধুয়ে ফেলতে হবে তবে এরকম তিন চার দিনের বেশি করা যাবে না আপনার শিশু শরীরে। এবং এটা ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করুন।

    প্রতিকারঃ

    বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করনীয় কি এর প্রতিকারগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো-
    প্রতিদিন গোসলঃ
    গরমে প্রতিদিন শিশুকে গোসল করিয়ে দিন অনেক সময় বৃষ্টি হলে বা একটু ঠান্ডা মনে হলে অভিভাবকরা শিশুকে গোসল করাতে চান না। কিন্তু গোসল না করালে ঘাম বসে ঠান্ডা লেগে যায় তবে ঘামে জব জবা হয়ে স্কুল থেকে কিংবা বাইরে থেকে ফিরলে সঙ্গে সঙ্গে গোসল করানো যাবে না।
    কারণ ঘাম শরীরের সঙ্গে ঠান্ডা পানি দিলেও ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। ঘামছে একটু জিরিয়ে নিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে এ সময় যতটা সম্ভব শিশুদের রোধে কম নিয়ে যেতে হবে এবং রোদে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখতে হবে।
    শিশুকে পরিমাণ মতো পানি পান করানঃ
    গরমে শিশুকে এমন খাবার দিন যাতে শরীর ঠান্ডা থাকে। এ সময় শিশুকে বেশি বেশি পানি পান করাতে হবে বেশি ঘামলে শুধু পানি নয় এর সঙ্গে পান করাতে হবে লেবুর শরবত। কেননা ঘামের সঙ্গে কিছু দূষিত পদার্থ যথেষ্ট পরিমাণে সোডিয়াম এবং যথা সামান্য পটাশিয়াম ও বাই কার্বনেট শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
    সেজন্য অতিরিক্ত গরমে শিশুকে দুই এক দিন পর পর খাবার স্যালারি নো খাওয়াতে পারেন আপনি তবে প্রতিদিন নয়। কিস মে তরমুজ বেল পেঁপে কাঁচা বাঙালি প্রভৃতি ফল খেতে শিশুকে আগ্রহী করে তুলুন। সরাসরি খেতে না চাইলে ফলের সর্ব জুস প্রভৃতি করে খাওয়াতে পারেন আপনি একই সঙ্গে হাতে তৈরি তরল খাবার খেতে দিন শিশুকে। গরমে ভাজাপোড়া বেশি তৈলাক্ত ও মসলাযুক্ত খাবার ও কেনা খাবার থেকে শিশুকে দূরে রাখুন এগুলো যাতে খেতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখুন আপনি।
    শিশুর ঘাম মুছে দিনঃ
    গরমে ঘামাচি থেকে বাঁচাতে নিয়মিত শিশুর ঘাম মুছে দিতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যাতে না ঘামে। ঘাম বা ধুলোবালি থেকে এই খামাচির জন্ম শিশুর দম খুব কোমল আর গায়ে শিশুকে গরমে খুব দ্রুত ঘামাচি উড়তে দেখা যায়। এ সময় সকাল বিকাল দুই বেলা গোসল শিশুকে ঘাম আর ঘামাচিতে অনেকটাই স্বস্তি দিতে পারে।
    শিশুর মাথার চুল কেটে ফেলুনঃ
    গরমে শিশুদের চুলের গোড়াও খুব ঘামে। এক্ষেত্রে আপনাকে সাবধান হতে হবে অনেকেই মনে করেন ঘামের কারণে চুল ভিজলে সেটা বাতাসে শুকিয়ে যাবে হ্যাঁ বাতাসের শুকায় বটে তবে বাতাস শুকাতে যে পরিমাণ সময় লাগে ততক্ষণে ঠান্ডা লেগে যায় আপনার শিশুর শরীরে। তাই বাতাসে সু কবে এই অপেক্ষা না করে যত দ্রুত সম্ভব চুলের গোড়া ভালো করে মুছে দিন।
    গরমের কারণে ঘামের সঙ্গে সঙ্গে শিশুর শরীরে ঘামাচি ও দেখা দেয় গরমে অতিরিক্ত ঘাম তৈরি হয় ফলের ঘরালী ফেটে যায়, এবং ত্বকের নিচে ঘাম জমতে থাকে। এটাই ঘামাচি অনেক সময় ঘামা ময়লা জমে ঘরমোন আলীর মুখ বন্ধ হয়ে ইনফেকশন হয়। এতে ঘামাচি আরো বেড়ে যেতে পারে সঙ্গে সঙ্গে ঘামে গন্ধ দেখা দিতে পারে। ঘাম ও ময়লার কারনে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জনিত রোগ এ সময় দেখা দেয় বেশি। সেজন্য আপনার শিশুর গরমে মাথার চুল কেটে ফেলুন।
    একদিন পরপর শিশুকে মাথার চুলের শ্যাম্পু করে দিনঃ
    গোসলের সময় শিশুকে প্রতিদিন সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে দিন আর একদিন পরপর চুলে শ্যাম্পু করে দিন ঘামাচি বেশি চুলকানো কিংবা নখ দিয়ে স্পর্শ না করাই ভালো নরম কাপড় ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে মুছে দিলে ঘামাচি অনেকটাই কমে যায়।
    গরমে শিশুর শরীরে ঘামাচি রোদক পাউডার বা তেল কম পাউডার ব্যবহার করতে পারেন তবে পাউডার দেওয়ার আগে গা ভালো করে মুছে দিন ঘামে ভেজা শরীরে পাউডার দেওয়া উচিত নয়।
    মোটা করে পাউডারের প্রলাপ দিয়ে রাখা উচিত নয় শিশুর শরীরে এতে করে পাউডার গুলো বন্ধ করে দেয় যার ফলে বেশি ঘামাচি ওঠে এ সময় খুব ছোট শিশুকে ডাইপার না পরানোই ভালো। গরমে শিশুর বিরক্তি ও অস্বস্তির কারণ হতে পারে ভেজা ডাইপার তোকে রেশও হতে পারে এ থেকে।
    খুব ছোট শিশুদের গরমের সময় মাথা ন্যাড়া করে দিন। এতে মাথায় ঘামাচি খুশকি সহ নানারকম চর্মরোগ হওয়ার আশঙ্কা কমে যায় এবং শিশুকে নিয়মিত গোসল করানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
    গোলাপ জলের ব্যবহারঃ
    এজন্য সবার প্রথমে আপনাকে বাজার থেকে একটি গোলাপজল কিনে আনতে হবে এরপর সেই গোলাপজল একটি পরিষ্কার পাত্রে ঢেলে নিয়ে তার মধ্যে কিছুটা পরিমাণ মধুমে সেই গোলাপ জল ও মধুর মিশ্রণটিকে ফ্রিজের আইস কিউবে জমতে দেওয়ার ডাই সে রেখে ওই মিশ্রণটিকে বরফের কিউব করে নিতে হবে তারপর সেই গোলাপ জলমধু মিশ্রিত বরফের কিউব গুলো কাপড়ে বেঁধে বাচ্চাদের ঘামাচি হওয়া জায়গা গুলোতে লাগাতে হবে।
    এতে আপনার বাচ্চার শরীরে ঘামাচি জ্বালাপোড়া কমে যাবে সেই সঙ্গে আপনার বাচ্চার ঘামাচি ও ধীরে ধীরে নির্মূল হয়ে আসবে এবং আগের মত আপনার বাচ্চা সুস্থ জীবনে ফিরে আসবে।
    শিশুদের ঘামাচি প্রতিরোধে আলু কেটে লাগানঃ
    আলুর রসে মিশে আছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান তাই আপনি আপনার রান্নাঘর থেকে দুই একটা আলু নিয়ে সেই আলু গোল করে কেটে নিয়ে বাচ্চার ঘামাচি গ্রস্ত এলাকাগুলোতে লাগান তাহলে খুব সহজেই আপনার শিশু তোকে ঘামাচি প্রতিরোধ তৈরি হবে।
    লেবুর রসঃ
    বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় হিসেবে পাতি লেবুর রস ব্যবহার করুন এর জন্য আপনাকে বাজার থেকে পাতি লেবু কিনে নিয়ে এসে পাতি লেবু টিকে কেটে মাছ বারবার দুই ভাগে ভাগ করে নিতে হবে। এরপর পাতি লেবু টিকে বাচ্চার ঘামাচি গ্রস্ত এলাকায় ভালো করে ভুলিয়ে দিতে হবে একইভাবে নিয়ম করে আপনি যদি দুই তিন দিন অন্তর বাতি লেবুর রস আপনার বাচ্চার স্থানগুলোতে লাগাতে পারেন তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাচ্চার ঘামাচি সেরে যাবে।
    নারিকেল তেল ব্যবহার করুনঃ
    আপনার বাচ্চা যখন ঘুমাবে তখন সাবধানে আপনার বাচ্চার ঘামাচি গ্রস্ত এলাকাগুলোতে হালকা করে নারিকেল তেল লাগান। নারিকেল তেল টকে জলীয় বাষ্প থেকে কে ধরে রাখে যা শিশুদের তকে আদ্রতা পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রেখে তোকে ময়েশ্চারাইজ রাখে।
    তবে বাচ্চাদের জন্য যে নারিকেল তেলের ব্যবহার করবেন সেই নারিকেল তেলের কোন বক্তার দিক অবশ্যই নজর রাখবেন কোন ভেজাল দেওয়া নারিকেল শিশুকে ব্যবহার করবেন না নজর রাখবেন নারিকেল তেলের রক্ষণাবেক্ষণ যেন শীতল আবহাওয়া হয়।
    গরমকালে গরম নারিকেল তেলের ব্যবহার না করে ফ্রিজে রক্ষণাবেক্ষণ করে শিশুর ত্বকে লাগান।
    নিম পাতাঃ
    প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ নিম পাতার ব্যবহার হয়ে আসছে শিশুদের ত্বকে ঘামাচি প্রতিরোধে আপনি নিম পাতাকে এক অবাধ্য ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনাকে এক মুঠো নিম পাতা জোগাড় করে নিয়ে এসে নিম পাতার থেতলে নিয়ে নিম পাতার পেস্ট শিশুর ঘামাচি যুক্ত তোকে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখার পর শিশুকে গোসল করিয়ে দিতে হবে।
    একইভাবে আপনি যদি দুই দিন করে নিয়মিত শিশুকে নিমপাতার পেস্ট লাগান তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আপনার শিশুর ত্বকের ঘামাচি সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
    আরো পড়ুনঃ

    উপসংহারঃ বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামাচি হলে করণীয় চিকিৎসা ও প্রতিকার

    পরিশেষে আমি বলতে চাই যে বাচ্চাদের ঘামাচি হলে কি করা উচিত পুরো ব্যাপারটা আমাদের আর্টিকেলে আজকে আমরা আলোচনা করেছি আশা করি আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় হিসেবে সঠিক কিছু তথ্য আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পেরেছি। যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তবে আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
    এবং এই আর্টিকেলের মাঝে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তবে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাবেন। এতক্ষন ধৈর্য সহকারে বসে থেকে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি
  •  ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url