ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত ও প্রয়োজনীয়তা

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আমরা অনেকেই জানিনা ধর্ম শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে। আল্লাহ তাআলা আমাদের মহান প্রভু। আমরা তার মুখাপেক্ষী বান্দা আদিষ্ট গোলাম। মানব জীবনের প্রতিটি বিষয়ের বিধান ইসলামে অত্যন্ত চমৎকারভাবে বর্ণিত হয়েছে। আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে।

ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত ও প্রয়োজনীয়তা

ইসলামের প্রথম বাণী হলো ' পড়'। জ্ঞানের বিপরীত নাম মূর্খতা পৃথিবীর কোন মানুষই নিজেকে মূর্খ বলে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেনা। ফলে সাধারণ দৃষ্টিকোণে জ্ঞানের যেমন প্রয়োজনীয়তা ফুটে উঠেছে তেমনি ইসলামি দৃষ্টিকোণে ইলম বা জ্ঞান অর্জন ফরজ ও অত্যাবশ্যকীয় বিষয়। সে জন্য আজকে আপনাদের জানাবো ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে।

পেইজ সূচিপত্রঃ ধর্ম শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত ও প্রয়োজনীয়তা

ভূমিকা

ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব

ধর্ম শিক্ষার শ্রেষ্ঠত্ব

ধর্মীয় শিক্ষার ফজিলত

ধর্মীয় শিক্ষার আগামী ভবিষ্যৎ

ধর্মীয় শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা

ভূমিকাঃ

ধর্মীয় অনুশাসন উপেক্ষা করে জীবন অতিবাহিত করলে পদে পদে অশান্তি অনাচার ও লাঞ্ছনা সম্মুখীন হতে হবে। পরকালে হতে হবে ভয়াবহ শাস্তির উপযুক্ত। মানব সভ্যতাকে অভিজাত রূপে টিকিয়ে রাখতে এবং মানবজাতির উৎকর্ষ সাধনে ইসলামের শরীয়তের বিধি-বিধান মেনে চলা ছাড়া গত্যন্তর নেই। বিধি-বিধান মেনে চলার জন্য সেগুলোর জ্ঞান অর্জন সর্ত। জ্ঞান অর্জন ব্যাতিত কোন বিষয় সঠিকভাবে পালন সম্ভব নয়।

আল্লাহ তাআলা বলেন, আর সমস্ত মুমিনের অভিযানে বের হওয়া সংগত নয় তাই তাদের প্রত্যেক দলের একটি অংশ কেন বের হলো না যাতে দ্বীনের জ্ঞান লাভ করে এবং সংবাদ দান করে সোজা দিকে যখন তারা তাদের কাছে প্রত্যাবর্তন করবে যেন তারা বাঁচতে পারে'। (সূরা তাওবাঃ১২২)

আনাসরা যেন বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন ইলম ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের উপর ফরজ। ইবনে মাজাহ-২২৪

ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্বঃ

ধর্ম শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে অসংখ্য আয়াত ও হাদিস বর্ণিত হয়েছে। এরশাদ হচ্ছে তোমাদের মাঝে যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের ইলম দান করা হয়েছে আল্লাহ তাদের মর্যাদা বহুগুণ বাড়িয়ে দেবেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন - যে ব্যক্তি জ্ঞান অর্জনের জন্য কোন পথ অবলম্বন করে আল্লাহ তার জান্নাতের পথ সহজ করে দেন।(মুসলিম)

আরো বলেন আল্লাহ তা'আলা যাকে পবিত্র করলাম দিতে চান তাকে দিনের প্রজ্ঞা দান করেন।(বুখারী) আরেক হাদিসে এসেছে যে ইমাম অনুসন্ধানে বের হয় সে ফিরে আসা পর্যন্ত জান্নাতের রাস্তায় থাকে। তবে দ্বীনী ইলমের এ ফজিলত লাভের জন্য শর্ত হলো এ ক্লাস তথা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইলম অর্জন করা।

উদ্দেশ্য তিনি ইলম অর্জন করা হলে তার পরিণাম হবে ভয়াবহ। জীবনের সব কাজে ইসলামের বিধান মোতাবেক করার জন্য দ্বীনি শিক্ষার বিকল্প নেই। কারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে সমাজ যতই উন্নতি লাভ করুক ঈমান ও আল্লাহর না থাকলে নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন মানবিক সমাজ গঠন করা সম্ভব নয়।

ধর্ম শিক্ষার শ্রেষ্ঠত্বঃ

আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টিগতভাবে জাগতিক বিষয়ের প্রতি মোহ ও কামনা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। ফলে দুনিয়ার কোন কাজ করার কথা বলে দিতে হয় না। জাগতিক চাহিদায় তাকে দুনিয়ার কাজ করতেও শিখতে আগ্রহী করে। তাই দুনিয়ার নগদ চাকচিক্যের প্রতি মানুষ লায়িত চোখের সামনে দেখা লাভের পথে ঝুঁকে পড়ে বিপরীতে পরকাল দ্বীনি এলোম ও পরকালের পুরস্কার ইত্যাদি পাখি হওয়া অল্প মানুষই এগুলোর প্রতি খেয়াল রাখে আল্লাহতালা ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর গুরুত্ব বোঝানোর জন্য কোরআন ও হাদিসে বারবার এগুলো আলোচনা করেছেন।

আল্লাহ তাদের মর্যাদা দিয়েছেন যারা দুনিয়াতে চাকচিকর পেছনের না তাকিয়ে ধর্মীয় শিক্ষার ধারক-বাহক হন। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর উত্তরাধিকারী বলেছেন। ফেরেশতারা তাদের চলার পথে ডানা বিছিয়ে রাখেন গর্তে বসে পিপীলিকা তাদের জন্য দোয়া করে সাগরের মাছ তাদের কল্যাণ কামনা করে এবং মর্যাদা ও সৌভাগ্যের ভাগীদার তো সব মুসলমানেরই হওয়া উচিত।

ভুলে গেলে চলবে না এ দুনিয়ায় যারা আলিশান অট্টালিকায় বিলাসবহুল জীবনযাপন করছে তাদের সেই মজবুত ও শক্ত খুটিগুলোর ভিত ধরে রেখেছে তালিকাযুক্ত জামা পরা এলোমের ধারক বাহক ওই মানুষগুলো। কারণ হাদিসের ঘোষণা অনুযায়ী যদি মানুষগুলো আল্লাহকে ডেকে ডেকে দিনযাপন না করতেন মানুষকে আল্লাহর পথে আহবান না করতেন তাহলে দুনিয়া কবে ধ্বংস হয়ে যেত তাই দুনিয়ার চলার জন্য প্রয়োজন মাফিক জাগতিক শিক্ষার প্রয়োজন থাকলেও ধর্মীয় শিক্ষার প্রয়োজন চিরদিন।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন-তোমাদের মাঝে সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম যে নিজে কোরআন শিক্ষা করে এবং অপরকে শিক্ষা দেয়।

ধর্মীয় শিক্ষার ফজিলতঃ

মুয়াবিয়ারা জন্য বলেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে বলতে শুনেছি আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে ধর্মীয় জ্ঞান দান করেন। আমি তো বিতরণকারী মাত্র আল্লাহ দাতা সর্বদাই এ উম্মত কেয়ামত পর্যন্ত আল্লাহর হুকুমের উপর অটল থাকবে, বিরোধিতাকারীরা তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।(বুখারী;৭১)

আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু বলেন, আমি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে বলতে শুনেছি তিনি বলেছেন আলেমগণ হলো নবীগণ আঃ এর উত্তর অধিকারী। আর নবীগঞ্জ এর উত্তরাধিকার রেখে যান না তারা ইলেমের অধিকারীরা রেখে যান।(তিরমিজি)

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন ঈমানদার ব্যক্তির মৃত্যুর পর সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায় কিন্তু দিনটি আমল এমন মৃত্যুর পরও যার সওয়াব মৃত ব্যক্তি লাভ করেন। একটি হলো যে জ্ঞান সে অন্যকে শিক্ষা দিয়েছে এবং তার প্রচার করেছে।(ইবনে মাজাহ)

আবু দারদা (রা) যে আল্লাহু বলেন, আমি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে বলতে শুনেছি তিনি বলেছেন যে ব্যক্তি জ্ঞানাজানের কোন পথ অবলম্বন করে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতের দিকে একটি পথ সুগম করে দেন। অন্বেষীর সন্তুষ্টির জন্য তাদের পাখা সমূহ অবনমিত করেন। জ্ঞান অন্বেষীর জন্য আসমান ও জমিনবাসী আল্লাহর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করেন, এমনকি পানির মাছ ও। নিশ্চয়ই ইবাদত কারীর ওপর আলিমের মর্যাদা তারকারাজির উপর চাঁদের মর্যাদার সমতুল্য।(ইবনে মাজাহ)

ধর্মীয় শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাঃ

আল্লাহতালা দুনিয়াকে দারুন আসবাব(উপকরণের জগত) বানিয়েছেন। এখানে মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজন রয়েছে এই প্রয়োজনগুলো পূরণের জন্য এবং অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে আঞ্জাম দেওয়ার জন্য মানুষকে দান করা হয়েছে পঞ্চ ইন্দ্রিয় ও জ্ঞান - বুদ্ধি। এগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য ইসলাম পূর্ণমাত্রায় গুরুত্ব দিয়েছে।

এ পৃথিবীতে আল্লাহতালা মানুষকে সবচেয়ে সম্মানিত করে সৃষ্টি করেছেন পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেছেন-" আমি বনি আদমকে সম্মানিত করেছি" অন্যান্য প্রাণী জগত থেকে মানবজাতিতে রয়েছে স্বতন্ত্র ও বৈশিষ্ট্য যা মানুষকে মহামান্বিত করে তুলছে এবং অন্যান্যদের মাঝে বিশেষ মর্যাদা দান করছে। অন্যান্য প্রাণী শুধু তাদের জীবন ও প্রাণ রক্ষার তাগিদে নিজের সমস্ত চেষ্টাওশ শ্রম ব্যয় করে।

 জীবনধারণের এই সহজাত বোধ ও প্রবণতাকে কেন্দ্র করে তাদের দিনরাতের সমস্ত কর্ম অবর্তিত। তাদের জীবন থাকে নির্দিষ্ট স্বভাবের গণ্ডিতে বাধা যার বিত্ত থেকে কখনো তাদের উত্তরণ ঘটে না। কিন্তু মানুষের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন কেবল জীবন ধারানো জীবন যাপন করায় মানুষের সৃষ্টির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নয় বরং এবাদত তথা আল্লাহ তাআলার বন্দেগী করার জন্যই মানবজাতিকে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। এরশাদ হচ্ছে-

" আমি সৃষ্টি করেছি জ্বীন ও মানুষকে এজন্য যে তারা আমারই ইবাদত করবে" (সূরা যারিয়াত)

তাই আল্লাহর ইবাদত করাও তার হুকুম মেনে চলা মুমিন বান্দার মূল দায়িত্ব। আল্লাহতালার হুকুম জীবনের সমস্ত অঙ্গ জুড়ে পরিব্যপ্ত। ব্যাক্তি জীবন পারিবারিক জীবন সামাজিক জীবন সবকিছুতেই রয়েছে আল্লাহ তাআলার হুকুম। একজন প্রকৃত মুমিন জীবনের কোন ক্ষেত্রেই আল্লাহর হুকুম লংঘন করে না।

তাই কোন ক্ষেত্রে আল্লাহর কি আদেশও কি নিষেধ তা জানা একজন মুমিনের অবশ্য কর্তব্য। বোঝা গেল শিক্ষা করা এমন কোন ঐচ্ছিক বিষয় নয়, যা না শিখলেও হয়। বরং আমাদের সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্যই এই শিক্ষা আমাদের অর্জন করতে হবে।

ধর্মীয় শিক্ষার আগামী ভবিষ্যৎঃ

সন্দেহাতিভাবে নৈতিক মানদন্ডের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ কোরআনে কারীম, মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সব বিষয়ে সবিস্তার ভারসাম্যপূর্ণ বিধান প্রণীত হয়েছে এতে। তাই সৃষ্টির সেরা জীব মানুষের জন্য কোরআনের শিক্ষার বিকল্প নেই। এ কুরআনের সুশিক্ষায় মানুষের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শিশু কিশোরকে সঠিক জীবন ও সুন্দর সমাজ নির্মাণের কারিগর হিসাবে তৈরি করতে পারে।

সাম্প্রতিক সময়ে প্রিয় মাতৃভূমি নাজুক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে যারা এ অবস্থার সৃষ্টিকারী তাদের অধিকাংশ অল্প বয়সে তরুণ যুবক যাদের পেছনে রয়েছে অদৃশ্য ভ্রান্ত আকিদা বিশ্বাসী একদল রাঘব বোয়াল। যারা ধর্মের নামে পথহারা তরুণ যুবকদের দিয়ে তাদের নিজেদের জীবনের পাশাপাশি অসংখ্য নিরব নিরপরাধ মানুষের প্রাণহানি করে চলেছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই ইংরেজি মাধ্যমে পড়া দেশি-বিদেশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী। 

আধুনিক জীবনের স্বপ্ন দেখা মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান সন্তানিদের অংশগ্রহণেও এ দলে পরিলক্ষিত হচ্ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের চলমান জীবন ও আজ হুমকির মুখে এ বিপজ্জনক সমস্যা থেকে মুক্তি লাভের উপায় হল সমাজের সর্বস্তরের ধর্ম শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরার পাশাপাশি নৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

যেহেতু আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, তাই সন্তানকে শারীরিক মানসিক ও নৈতিক শিক্ষায় সঠিকভাবে গড়ে তুলতে ধর্মীয় শিক্ষা ও পরিবারের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

উপসংহারঃ ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত ও প্রয়োজনীয়তা

পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, যে কোন ব্যক্তির জন্য জান্নাতের রাস্তা সুগম হওয়া অন্যান্য প্রাণীকূল নাজাতের দোয়া করা মৃত্যুর পরও সোহাগের ধারাবাহিকতা চালু থাকা অত্যন্ত গৌরব ও কল্যাণের কথা। নবীগণের উত্তরাধিকারী হওয়ার ঘোষণা তো মহা গৌরব সৌভাগ্যের ওয়াদা এমন কপাল কজনের জোটে ফলে দুনিয়া ও আখেরাতে সৌভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত হতে হলে আমাদেরকে ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি যত্নবান হতে হবে। ধর্মের শিক্ষা অর্জন করতে হবে আল্লাহতালা আমাদেরকে কবুল করুন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন অথবা আপনার ভালো লেগে থাকে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এবং এরকম আরো আর্টিকেল পড়তে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url