গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার আমাদের আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। গর্ভাবস্থায় জরায়ু এবং পেটের মধ্যে থাকা বাচ্চা ক্রমশ মায়ের পায়ের স্নায়ুতে চাপ দিতে থাকে ফলে পায়ের রক্ত সঞ্চালন কমতে শুরু করে। সেজন্য গর্ভবতী মহিলাদের পা ফুলে যায়। আমরা অনেকেই জানিনা গর্ভাবস্থায় পাপ ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার কি আজকে আমাদের আর্টিকেল আমরা আপনাদের জানাবো পা ফুলে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে, চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার।

গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

এছাড়াও গর্ভাবস্থায় কিছু হরমোন জনিত বদলেও পা ফুলে যায়। পেটের মধ্যে বাচ্চার বেড়ে ওঠার জন্য আরও বেশি জলের দরকার হয় শরীরে, সেই ফলুইড জমতে থাকে পায়ে । সেজন্য চলো না আমরা নিম্নে জেনে নেই গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।

পেইজ সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

ভূমিকাঃ

গর্ভাবস্থায় অনেক মায়ের পা ও গোড়ালি ফুলে যায় এ সময় আত্মসত্তার শরীরে রক্ত এবং তরলের উৎপাদন প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়ে যায়। রক্ত ও তরল পদার্থের এই অতিরিক্ত উৎপাদনের কারণে গর্ভাবস্থায় দেহের বিভিন্ন অংশ ফুলে ওঠে। গর্ভ অবস্থায় সাধারণত এটি হয়ে থাকে গর্ভাবস্থার শেষ কয়েক মাসে। গর্ভস্থ একজন নারীর শরীরে প্রায় ২৫ শতাংশ ওজন বাড়ে এই অতিরিক্ত তরলের কারণ নেই। সেজন্য হাত মুখ পা এবং গোড়ালি ফোলা ফোলা দেখায়।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় রক্তে হিমোগ্লোবিন কম - প্রাকৃতিক উপায়ে হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর উপায় 

গর্ভস্থ জরায়ু এবং পেটের মধ্যে থাকার বাচ্চা ক্রমশক মায়ের পায়ের স্নায়ুতে চাপ দিতে থাকে, ফলে পায়ের রক্ত সঞ্চালন কমতে শুরু করে সেজন্য গর্ভবতী মহিলাদের পা ফুলে যায়। এছাড়া হরমোন জনিত কিছু বদলেও পা ফুলে যায়। পেটের মধ্যে বাচ্চার বেড়ে ওঠার জন্য আরও বেশি জলের দরকার হয়, শরীরের সেই ফুলুইড জমতে থাকে পায়ে। চলুন নিম্নে জেনে নেই গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার।

গর্ভাবস্থায় পা ফোলার কারণঃ

গর্ভাবস্থায় পাপ হলে দেওয়া সম্পর্কে জানার পর এর কারণগুলো জানা জরুরি প্রকৃতপক্ষে গর্ভাবস্থায় শরীরে মোট পানির পরিমাণ ছয় থেকে আট লিটারের বেড়ে যায় এবং এই অবস্থার ফলে শরীরে বিভিন্ন অংশ ফুলে যায়। এগুলো ছাড়াও অনেকগুলি কারণ রয়েছে যা গর্ভবতী মহিলা ফুলে যেতে পারে যেমন-

হরমোনের পরিবর্তনঃ

গর্ভাবস্থায় শরীরে হর মনের পরিবর্তন ঘটে যা শরীরের সোডিয়াম ও তরলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলস্বর শরীরের অনেক অংশে প্রদাহ দেখা দেয়।

লিভারের সমস্যাঃ

লিভারের রোগ বা অন্যান্য সমস্যা গর্ভাবস্থায় ফুলে যাওয়ার কারণ হতে পারে।

দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকাঃ

এক জায়গায় দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে গোড়ালি এবং পায়ের পাতা ফুলে যেতে পারে গর্ভবতী মায়েদের।

কিডনির সমস্যাঃ

যেসব গর্ভবতী মহিলাদেরকে সমস্যা আছে তাদের ছবি ফুলে যাওয়ার সমস্যা হতে পারে। যখন কিডনির শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম এবং পানি অপসারণ করতে অক্ষম হয় তখন রক্তের ধমনীর উপর চাপ পড়ে যায় এবং ফলস্বরূপ পাওয়াও চোখ খুলে যেতে পারে।

প্রি-এক্লাম্পসিয়াঃ

প্রি-এক্লাম্পসিয়ায় গর্ভবতী মহিলার হাত এবং মুখ ফুলে যেতে পারে। প্রি - এক্লাম্পসিয়া হল একটি মেডিকেল অবস্থা যা গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থা ২০ তম সপ্তাহের পরে হঠাৎ রক্তচাপ বৃদ্ধির এবং প্রস্রাবের প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। যেসব মহিলাদের দীর্ঘস্থায়ী উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তাদেরও প্রি -এক্লাম্পসিয়া হতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের অবশ্যই সময়মতো চেকআপ করতে হবে কারণ এই রোগ মারাত্মক রূপ নিতে পারে।

জরায়ু বৃদ্ধিঃ

জরায়ু কম বর্ধমান আকারে পেলভিক শিরা এবং ভিনা কাভার বড় সেরা বা হৃৎপিণ্ডে অক্সিজেন যুক্ত রক্ত বহন করে। উপরে রক্ত সঞ্চালন গেঞ্জি করে দেয় এবং নিচের অংশে রক্ত সংগ্রহ করতে দেয় শরীরের সংগৃহীত রক্ত টিস্যুতে উপস্থিত পানির উপর চাপ দেয় এবং পায়ে ফলাভাব সৃষ্টি করে।

গর্ভাবস্থায় পা ফোলা কমানোর কিছু ঘরোয়া প্রতিকারঃ

এমন নয় যে গর্ভাবস্থায় শোলা নিরাময় করা যায় না। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় পা ফলা কমানোর কিছু ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে-

বামদিকে ঘুমানঃ

গর্ভাবস্থায় মহিলাদের বাম দিকে ঘুমানো উচিত এভাবে ঘুমালে হৃদপিণ্ড জরায়ু লিভার সহ সারা শরীর রক্ত চলাচল ঠিক থাকে।

পুষ্টিকর খাবার খানঃ

গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পুষ্টিকর খাবার আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি প্রদানের মত সমস্যার সম্ভাবনা কমায় আপনি গর্ব অবস্থায় খেতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে পালং শাক, বাদাম, মাছ যেমন সেমন টুনা, কমলা এবং নীল বেরি ইত্যাদি।

বায়ু চলাচল এবং আরামদায়ক জুতা পড়ুনঃ

টাইট জুতা পায়ে রক্তের প্রবাহকে প্রবাহিত করতে পারে যা ফুলে যাওয়া সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে পারে আপনার। সেজন্য এই সময় গর্ভবতী মহিলাদের আরামদায়ক এবং বায়ু চলাচলযুক্ত জুতা পরতে হবে যাতে হাঁটাচলায় কোন বাধা না হয়।

স্থির থাকা এড়িয়ে চলুনঃ

এক জায়গায় দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে পা ফুলে যেতে পারে অতএব গর্ভাবস্থায় দীর্ঘ সময় এক জায়গায় দাঁড়িয়ে না থেকে একটু হাঁটাচলা বা ঘোরাঘুরি করুন এতে করে আপনার পা ফেলা অনেকটাই কমে যাবে।

সোডিয়াম কম গ্রহণ করুনঃ

খোলা হওয়ার পিছনে একটি কারন হল শরীরে সোডিয়ামের আধিক্য অতএব গর্ভাবস্থায় সোডিয়াম গ্রহণ নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শরীরকে হাইড্রেটেড রাখুনঃ

শরীরের ফোলা ভাব এড়াতে শরীরকে যতটা সম্ভব রাখুন একটি হার্ডডেটেড শরীর প্রদানের অবস্থান নিরাময়ের কাজ করে।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় শরীরে পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ কি - এর চিকিৎসা ও প্রতিকার 

ঢিলে ঢালা এবং আরামদায়ক পোশাক পড়ুনঃ

ফুলে যাওয়ার ক্ষেত্রে ঢিলেঢালা এবং আরামদায়ক পোশাক পড়ুন টাইট পোশাক আপনার ফোলা জায়গার জন্য বেদনাদায়ক হতে পারে।

থেরাপিঃ

আপনি শরীরের ফোলা কমাতে থেরাপি অবলম্বন করতে পারেন এজন্য আপনি একজন অভিজ্ঞ থেরাপিস্টের সাথে পরামর্শ করুন থেরাপিস্ট আপনার প্রদাহের পর্যায় অনুযায়ী থেরাপি এবং অন্যান্য ব্যায়াম করতে সাহায্য করবে।

কম্পোজ স্টকিংঃ

পায়ের ফোলা ভাব কমাতে আপনি কম্পোস্ট স্টকিং এর সাহায্য নিতে পারেন। এগুলো হলো এক ধরনের ইলাস্টিক মজা যা ফোলা পায়ের সংকুচিত করে ফোলা কমাতে সাহায্য করে।

ব্যায়ামঃ

শরীরের ফোলা ভাব কমাতে ব্যায়ামের সাহায্য নিতে পারেন। ব্যায়াম ফোলা জায়গা থেকে তরল প্রবাহ স্বাভাবিক হতে সাহায্য করবে গর্ভাবস্থায় যে কোন ধরনের শারীরিক ব্যায়াম করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

পুলে আরাম করুনঃ

শরীরের ফোলা ভাব থেকে মুক্তি পেতে আপনি ফুলে শরীরকে শিথিল করতে পারেন কিছু সময়ের জন্য পানিতে থাকা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং ফোলা উপশম করে।

ধূমপান এড়িয়ে চলুনঃ

শরীরের প্রদাহের সময় আপনার ধূমপান এড়ানো উচিত। এ সময় ধূমপান আরো প্রদাহ বাড়াতে পারে।

পায়ে সাপোর্টঃ

আপনার যদি পায়ের পাতায় ফোলা ভাব থাকে তাহলে আপনি পায়ের নিচে বালিশ রেখে দিতে পারেন। এতে করে পা উঁচু থাকবে এবং আপনি আরাম বোধ করতে পারবেন।

কখন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবেনঃ

গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণে যদি নিম্নের পাঁচটি লক্ষণ গর্ভবতী মায়ের ভেতর দেখা যায় তবে আপনি দেরি না করে খুব তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। নি পাঁচটি লক্ষণ যেগুলো গর্ভবতী মাকে বিপদের দিকে নিয়ে যাবে।

  • হঠাৎ করে মুখ হাত অথবা পা ফুলে যাওয়া।
  • তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।
  • দৃষ্টিশক্তির সমস্যা হওয়া যেমন দৃষ্টিশক্তি ঘোলাটে হয়ে যাওয়া অথবা চোখের আলোর ঝালকানির মত কিছু দেখা।
  • বুকের পাঁজরে ঠিক নিচে তীব্র ব্যথা হওয়া।
  • উপরে যে কোন লক্ষণের পাশাপাশি বমি হওয়া।

এগুলো প্রি-এক্লাল্পসিয়া এর লক্ষণ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে রোগীকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে চিকিৎসা শুরু করতে হবে সময় মতো ব্যবস্থা না নিলে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে গর্ভবতী মায়ের।

গর্ভাবস্থায় সাধারণ পা ফোলাই করণীয়ঃ

গর্ভাবস্থায় সাধারন পা ফোলাই করণীয় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-

ক্যাফেইন গ্রহণের পরিমাণ কমানোঃ

যদি চা বা কফি পছন্দ হয় তাহলে একটু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ক্যাফেইন গ্রহণের ফলে শরীর থেকে পানির মুত্রাকারে বের হয়ে যায়। ফলে শরীর নিজেকে পানি ধরে রাখার নির্দেশ দেয় যেমন পুদিনা সহ নানা রকমের বেশজ্জা সকালের দুর্বলতা কমায় এ ধরনের চা পান করা যেতে পারে।

পা বিশ্রামে রাখুনঃ

সময় পেলে পা খানিকটা উঁচু ঢোলে বা বালিশের উপর রেখে বিশ্রাম নিতে হবে। গর্ভবত এর জন্য অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে কাজ করা বেশ কষ্টকর। পাউচ অবস্থায় রেখে বিশ্রাম নিলে পায়ে তরল জমা হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

মালিশ করাঃ

গর্ভাবস্থায় পা ফোলার সমস্যা দেখা দিলে পা মালিশ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এতে তরল সঞ্চালন সঠিকভাবে হয় ফোলা ভাব কমে আসে আরাম পেতে পায়ে লেভেন্ডার বা পুদিনার তেল মালিশ করতে পারেন।

বাম পাশে ফিরে ঘুমানোঃ

বাম পাশ ফিরে ঘুমালে শরীরের রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। যা পা ফোলা কমাতে সাহায্য করে এছাড়াও এভাবে ঘুমালে জরায়ুর ওপর চাপ কম পড়ে।

নিজেকে আদ্র রাখুনঃ

শুনতে আজব লাগতে পারে তবে এটাই সত্যি পানি পান শরীরের ফোলা ভাব কমায়। শরীরের পানি স্বল্পতা দেখা দিলে তার ঘাটতি পূরণের জন্য শরীর তরল নিঃসরণ শুরু করে। ফলে পা ফোলার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পটাশিয়াম গ্রহণঃ

পটাশিয়ামের অভাবে শরীরে তরলের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন আলু কলা পালং শাক মটর দই টক শ্যামল মাছ ও ডাল জাতীয় খাবার খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে।

সোডিয়াম গ্রহণের মাত্রা কমানঃ

গর্ভাবস্থায় ফলাভাব কমানোর সহজ উপায় হলো লবণ গ্রহণের হার কমানো কারণ লবণ গ্রহণ অতিরিক্ত পানি ধরে রাখে তাই খাবারে বাড়তি লবণ খাওয়া বা জ্ঞানচাঁদ খাবার এড়িয়ে চলতে হবে কারণ সাত বাড়াতে এতে অনেক বেশি সোডিয়াম বা লবণ থাকে।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়ার উপকারিতা  অপকারিতা এবং পুষ্টিগুন

গর্ভাবস্থায় পা ফোলা কমানোর কিছু ঘরোয়া প্রতিকারঃ

পা এবং পায়ের পাতা ফুলে যাওয়া কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে আসুন জেনে নেই সে সম্পর্কে-

  • একটানা বসে বা দাঁড়িয়ে থাকা এড়িয়ে চলুন।
  • নিয়মিত যোগব্যায়াম, হাঁটাচলা ও সাঁতার কাটতে পারেন। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এসব করুন।
  • বসে থাকার সময় দুই পা মোরে বা আড়াআড়িভাবে ভাঁজ করে রাখা যাবে না। কিছুক্ষণ পরপর সেগুলোকে প্রসারিত করতে হবে পা ঝুলিয়ে রাখার পরিবর্তে তুলে রাখতে হবে।
  • সহজেই যাতে পায়ের পাতা প্রসারিত করতে পারেন এমন ধরনের জুতা পড়ুন।
  • স্বাস্থ্যকর জীবন যাত্রা মেনে চলুন । অতিরিক্ত তেল মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

উপসংহারঃ গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার

পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আপনারা যারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়েছেন তারা নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন গর্ব অবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার। এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থেকে ধৈর্য সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের আর্টিকেলটি পরে যদি আপনারা উপকৃত হন তবে আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url