ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। আমরা আপনাদের জানাবো তবে চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে। জীবনে একবারও তকে চুলকানি হয়নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। খুব সাধারণ এই ব্যাপারটি অসহ্যকর একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় যখন ত্বকের পাওয়ার জন্য আশ্রয় নেওয়া। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া উপায়।

ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার

তকে চুলকানি এবং লাল দাগ সৃষ্টি করে একজিমা। এটি স্থায়ী হয় যদি এটির চিকিৎসা না করা হয় এটি পর্যায়ক্রমে চলতে পারে এবং শেষ পর্যন্ত কমতে পারে যদিও এই চর্মরোগ শিশুদের মধ্যে সাধারন তবে প্রাপ্তবয়স্করাও এতে ভুলতে পারেন। সেজন্য আমাদের আজকের আর্টিকেল আমরা আপনাদের জানাবো তোকে চুলকানি প্রতিরোধের ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার।

পেইজ সূচিপত্রঃ ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার

ভূমিকাঃ

চুলকানি এমন একটি অনুভূতি যে জায়গায় হয় সেখানে আজ রাতে ইচ্ছে করে।, চুলকানি হতে পারে এলার্জি হলে দেহের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাথে সম্পত্তির সমস্যার কোন ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে অথবা দেহের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অন্য কোন অন্তর্নিহিত কারণেও। চুলকানি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে খুব সহজে এদের চেনা যেতে পারে এদের চেহারা দেখলে বা এদের হওয়ার কারণ জানলে খুব সাধারন কারণগুলি হলো ফুসকুড়ি আমবাদ ছত্রাক সংক্রমণে এবং কোন প্রকার কামড়ে।

যাদের দেহের ত্বক শুষ্ক তাদের চুলকানি বেশি হয় এর কিছু চাক্ষুষ লক্ষণ হচ্ছে যেমন জায়গাটি লাল হয়ে যাওয়া ফুলে যাওয়া এবং ফোসকা পড়া চুলকানি সাধারণত কোনো গুরুতর উপসর্গ নয় কিন্তু যদি দীর্ঘদিন ধরে হতে থাকে তাহলে কয়েকটা গুরুত্ব হিসেবে দেখা যেতে পারে। যেমন কিডনি বা লিভারের ত্রুটি, চুলকানির কারণ জানার পর চুলকানির অনেকগুলো প্রভাবশালী চিকিৎসার কার্যক্রম রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ ঘরোয়া উপায়ে ওজন কমানোর ১৫ টি উপায়

 যা শুরু করা যেতে পারে এগুলির মধ্যে রয়েছে স্থানীয়ভাবে লাগানোর জন্য মলম এবং খাবার ওষুধ। এছাড়াও ঘরোয়া চিকিৎসার পদ্ধতি সাময়িকভাবে স্বস্তি দিতে পারে আপনাকে। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার।

চুলকানির কারণ কিঃ

পরিবেশগত এবং এলার্জি নির্দিষ্ট রাসায়নিকের সংস্পর্শে এলার্জি প্রতিক্রিয়া যেমন ওরুশিয়ালি বা প্রয়োজন ও বা পেরুর বালসাম থেকে প্রাপ্ত অনেক খাবার এবং সুগন্ধিতে পাওয়া যায়। কিছু এলাজন প্যাচ পরীক্ষায় নির্ণয় করা যেতে পারে ত্বকে বিদেশি বস্ত্র গুলি ও প্যাথলজিক্যাল চুলকানির সবচেয়ে সাধারণ কারণ।

তোকে চুলকানি উপেক্ষা করা যাবে না অনেকে মনে করেন চুলকাচ্ছে হয়তো ভালো হয়ে যাবে কিন্তু চুলকানির বিষয়ে সতর্ক থাকাই উচিত হবে আপনার। চুলকানি দুই রকমের হতে পারে শুধু একটি জায়গায় চুলকাচ্ছে যেমন বলছিলেন ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কথা কিছু কিছু নির্দিষ্ট জায়গায় চুলকাতে পারে আবার সারা গায়ে চুলকাতে পারে। 

সারা গায়ে চুলকানোর কিছু ত্বক সম্পর্কিত কারণ আছে সারা গায়ে চুলকানোর কিছু সিস্টেমিক কারণ রয়েছে ত্বক সম্পর্কিত বিষয়গুলো আমরা দেখে বুঝতে পারি আর কোন কারনেই যখন বোঝা না যায় তখন লিভার ফাংশন করি যেমন হয়তো জন্ডিস দেখলাম তখন বুঝবো লিভারের কারণে সারা গায়ে চুলকানি হতে পারে।

কিডনি ফাংশন যাদের কমে যায় যাদের রেনাল ফিউলিওর তাদের সারা গায়ে আবার চুলকানি হয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাইকোলজেনিক ইচিং বলি অনেকের মনে হয় গায়ের মধ্যে পোকা হাঁটছে এটা কিন্তু মানসিক রোগ এদেরও চিকিৎসা আছে।

চুলকানির উপসর্গ কি কিঃ

ত্বকের চুলকানির লক্ষণ ও উপসর্গ কি কি সেগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো-

  • শুষ্ক ত্বক।
  • ফাটা এবং আঁশযুক্ত ত্বক।
  • সংবেদনশীল এবং ফোলা ত্বক।
  • ত্বকে তীব্র চুলকানি যারাতে জ্বালা করে।
  • মুখ ঘার বুক হাত কব্জি করালি এবং পায়ে লাল ধূসর ফুসকুড়ি বের হয়।

চুলকানির জন্য কখন ডাক্তার দেখাবেনঃ

  • চুলকানির লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। দেরি করলে ত্বকে পুঁজ পড়তে পারে শিশুদের ক্ষেত্রে সংক্রমিত ফুসকুড়িকে কখনোই অবহেলা করবেন না বিশেষ করে যদি আপনার সন্তানের জ্বর থাকে।
  • আপনার ত্বকের চুলকানির জন্য আপনি চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।
  • আপনার ত্বকের চুলকানির জন্য আপনি বাইরের কোন ডাক্তারের থেকে ওষুধ অথবা ত্বকে লাগানোর ক্রিম ব্যবহার করবেন না।

চুলকানির প্রকারভেদঃ

চুলকানি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। চলুন নিম্নে জেনে নেই চুলকানির প্রকারভেদ গুলো-

স্টার্টসিস ডার্মাটাইটিসঃ

আপনার যদি দুর্বল রক্ত প্রবাহ থাকে তবে আপনার পায়ে এই চুলকানি হতে পারে।

নিউমুলার একজিমাঃ

এগুলি গোলাকার ঘাস সাধারণত আঘাত পোড়া বা পোকামাক করে কামড়ালে পরে এই চুলকানি হয়।

এটোপিক ডার্মাটাইটিসঃ

যেহেতু এটি ত্বকের চুলকানির সবচেয়ে সাধারণ রূপ , লোকেরা প্রায় সই উভয় শব্দকে একে অপরের সাথে ব্যবহার করে এটি সাধারণ মুখ হাত ভেতরের কোন এবং পায়ে প্রভাবিত করে।

কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিসঃ

এ ধরনের ত্বকের চুলকানি ফুসকুড়ির দিকে পরিচালিত বস্তুর সাথে যোগাযোগের কারণে একটি বিকাশ লাভ করে।

চুলকানির জটিলতা কিঃ

চুলকানির জটিলতাগুলো কি সেগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো-

  • এলার্জিক কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস এর ঝুঁকি বাড়ে।
  • দীর্ঘক্ষন টকের চুলকানি তে ঢুকলে ফুসকুড়িতে ত্বক ভেঙ্গে যেতে পারে এটি ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের মতো জীবাণু প্রবেশের বিন্দু হিসেবে কাজ করে।
  • ত্বকের চুলকানি রোগের সিমপ্লেক্স ক্রমিক কাজ দ্বারা সৃষ্ট নিউরোডার্মাটাইটিসের ঝুঁকি থাকে। এখানে আপনার ত্বকে চুলকানি হয়ে যায় এবং আপনি চুলকানি থেকে কিছুটা অপশন পেতে তোকে আঁচর দেওয়ার প্রবণতা বিকাশ করেন। অবশেষে এফিডামিস পুরো চামড়াযুক্ত এবং বিবর্ণ হয়ে যায়।

চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকারঃ

চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের আজকের আর্টিকেলের এই প্যারাটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার-

ব্রেকিং সোডাঃ

চুলকানি প্রতিরোধ অত্যন্ত উপকারী গোসলের সময় হালকা গরম পানিতে ব্রেকিং সোডা দিয়ে গোসল করলে শরীরের চুলকানি অনেকটাই কমে যায়। এক্ষেত্রে একটি চৌবাচ্চাদের সাথে হবে এবং বড় এক বালতি পানিতে ১ ২ কাপ ব্রেকিং সোডা মেশাতে হবে ব্রেকিং সোডা মেশানো পানিতে কমপক্ষে ৩০ মিনিট শরীর ভিজিয়ে রাখার পর শরীরে পানি দিয়ে না ধুয়ে শুকিয়ে ফেলতে হবে।

আরো পড়ুনঃ ডালিম খাওয়ার ১৫টি উপকারিতা 

লেবুঃ

লেবুর রস আছে এন্টি ইন ফ্লোমিটারের উপাদান যা ত্বকের চুলকানি কমিয়ে দিতে সহায়তা করে। চুলকানির প্রতিকার পাওয়ার জন্য লেবুর রস ব্যবহার করাও খুব সহজ ত্বকের যে স্থানে চুলকানি অনুভূত হচ্ছে সেখানে লেবুর রস লাগিয়ে শুকিয়ে ফেলুন। চুলকানি কমে যাবে কিছুক্ষণের মধ্যই।

তুলসী পাতাঃ

তুলসী পাতায় আছে উজনের যা একটি এস্থেটিক উপাদান। এই উপাদানটি চুলকানি কমিয়ে দিতে সহায়ক একমত ফুটন্ত পানিতে ১৫ ২০টি তুলসী পাতা জাল দিয়ে নির্যাস বের করে নিন। এরপর একটি পরিষ্কার তাওয়েল পানিতে লাগিয়ে হালকা গরম থাকা অবস্থাতেই চুলকানির স্থানে লাগিয়ে নিন কিছুক্ষণের মধ্যেই বেশ আরাম অনুভূত হবে আপনার।

পুদিনা পাতাঃ

পুদিনা পাতারও আছে উপাদান চুলকানি প্রতিশোধক হিসেবে তাই পুদিনা পাতা অত্যন্ত উপকারী। ফুটন্ত পানিতে পুদিনা পাতা জ্বাল দিয়ে নির্যাস তৈরি করে নিন এরপর এই প্রাণীটি চুলকানির স্থানে লাগিয়ে রাখুন চুলকানি কমে যাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই।

অ্যালোভেরাঃ

ত্বকের যত্নে এলোভেরার ব্যবহারের কথা তো সবাই জানেন। চুলকানি প্রতিকারের অ্যালোভেরার ঝুড়ি নেই ত্বকের যে স্থানে চুলকানি হচ্ছে সেখানে একটি তাজা এলোভেরা পাতা থেকে রস বের করে লাগিয়ে রাখুন চুলকানি কমে যাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই।

বাড়ির ভেতর একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুনঃ

চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন যে ঘরে শুকনো বাতাস চুলকানির জন্য উপযুক্ত নয়। এটি ত্বকে চুলকানি এবং শুকনো প্রমাণ করে তোলে সুতরাং আপনার ঘরে আদ্রতা বাড়াতে একটি প্রোটোপল হোম হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন এটা আপনার পক্ষে ময়শ্চারাইজড রাখবে এবং ঘামাচি প্রতিরোধ করবে।

উষ্ণ স্নান করুনঃ

১০ থেকে ১৫ মিনিটের জন্য একটি উষ্ণ স্নান করাও ত্বকের চুলকানির কারণ সৃষ্ট জালা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে। সেরা ফলাফলের জন্য পানিতে ব্রেকিং সোডা বা রান্না না করা ওট মিল যোগ করুন স্নানের পরেই তোকে হাইড্রেশন ধরে রাখতে ময়েশ্চারাইজার একটি উদার কোড লাগান।

আরামদায়ক পোশাক পরুনঃ

আপনার চুলকানি হলে সর্বদা আরামদায়ক মসৃণ টেক্সচার যুক্ত পোশাক পড়ুন। অলংকারনযুক্ত  পোশাক এড়িয়ে চলুন কারণ তারা তকে চুলকানি করে এবং ফুসকুড়ি কে আরো খারাপ করে।

হালকা সাবান ব্যবহার করুনঃ

আপনি যদি ত্বকের চুলকানির সমস্যায় ভুগছেন তবে আপনার ত্বকে শুধুমাত্র হালকা সাবান ব্যবহার করুন। সুগন্ধযুক্ত সাবান বা কৃত্রিম সংযুক্ত সাবান ব্যবহার করবেন না কারণ তারা আপনার ত্বককে আরো জ্বালাতন করতে পারে। সাবান লাগানোর পর আপনার শরীর ভালো করে ধুয়ে ফেলতে ভুলবেন না।

আক্রান্ত স্থান ঢেকে রাখুনঃ

ত্বকের সুরক্ষার জন্য একটি পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত ব্যান্ডেজ দিয়ে আক্রান্ত স্থানটি ঢেকে দিন। আস্বাদন জীবাণুকে প্রবেশ করতে বাধা দেয় এবং এটি আপনার স্কেচিং থেকে বাচায়।

স্ক্যাচ করার তাগিদ প্রতোহিত করুনঃ

একজিমা ফুসকুড়ি আচড়ালে অবস্থার ও খারাপ হয় তাই শুষ্ক ত্বকে আঁচর লাগার মত মনে হলেও তাড়না প্রতারিত করার চেষ্টা করুন। আপনি জ্বালা বন্ধ করার জন্য তোকে চাপ দেওয়ার চেষ্টা করতে পারেন যদি বাচ্চাদের তবে চুলকানি হয় তাহলে তাদের নখ নিয়মিত ছোট করে দিন অথবা ঘামাচির প্রতিক্রিয়া এড়াতে তাদের গ্লাভস পরাবেন।

বিরোধী চুলকানি ক্রিম প্রয়োগঃ

আপনি ত্বকের চুলকানির কারণে শ্রেষ্ঠ জেলা প্রশমিত করার জন্য বিভিন্ন নন প্রেসক্রিপশন এন টি ইনফ্লামেটরি ক্রিম ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই ক্রিম গুলিতে ১% হাইড্রেট টিউশন থাকে এবং সাময়িকভাবে চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। ভালো ফলাফলের জন্য দিনে দুবার এই ক্রিম গুলো লাগান একবার চুলকানি কমে গেলে ফ্লাওয়ার আপ রোধ করতে মাঝে মাঝে তিনটি ব্যবহার করুন।

ময়েশ্চারাইজেশনঃ

নিয়মিত ভালো মানের ক্রিম মলম স্প্রে বা বাথ অয়েল দিয়ে আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করা একটি চমৎকার অভ্যাস। এ পদ্ধতি ত্বককে পুষ্ট করে এবং ত্বকের চুলকানি ফুসকুড়িকে প্রশমিত করে। সেটাফিল সহ ভালো ময়শ্চারাইজেশন ত্বকের চুলকানি সমস্যার সমাধানের সহায়তা করে। গোসলের আগে এবং পরে ময়শ্চারাইজিং ব্যবহার করুন।

নারকেল তেল অথবা জলপাই তেলঃ

চুলকানির সবচেয়ে সেরা ঘরোয়া চিকিৎসা দিয়ে হয়তো আপনার হাতের কাছে রয়েছে। নারকেল তেল ও জলপাই তেল ত্বকের হাইড্রেশন ও আদ্রতার জন্য ভালো এবং ত্বকের ক্ষতি করে না বলেন নথ কেরলিনার চ্যাপেল হলে অবস্থিত ডার্মাটোলজি এন্ড লেজার সেন্টারের ত্বক বিশেষজ্ঞ ক্রিস জি এডি গান। যেকোন শুষ্ক ও চুলকানির স্থানে এসব তেল মাখতে পারেন এতে খুব তাড়াতাড়ি আপনি চুলকানি থেকে মুক্তি পাবেন।

পর্যাপ্ত পানি পান করাঃ

চুলকানির চিকিৎসায় কেবলমাত্র শরীরের বাইরের দিক নিয়ে ব্যস্ত হবেন না তা নয় আপনার শরীরের ভেতরের রাখতে হবে। প্রচুর পানি পান করে হাইডেড থেকে আপনার ত্বকে হাইডেড বা আদ্র রাখতে পারেন। তক আদ্র থাকলে চুলকানির প্রবণতা কমে যাবে।

ভিটামিন ডিঃ

শীতের কুয়াশাচ্ছন্ন দিনগুলোতে চুলকানির প্রবণতা বেড়ে যায় এটা কিন্তু কাকতালীয় ব্যাপার নয়। শরীরে ভিটামিন টি কতটুকু রয়েছে তার উপর ভিত্তি করে ত্বকের চুলকানি বাড়াতে পারে অথবা কমতে পারে। আপনার শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন টি নিশ্চিত করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ভিটামিন ডি কমে গেলে ত্বকের সমস্যা ও চুলকানি অগ্নি মূর্তি ধারণ করতে পারে।

চুলকানির জন্য ওষুধঃ

অ্যান্টিবায়োটিকঃ

আপনি যদি খোলা ঘা এবং ফাটলে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে বিকাশ করেন তবে মুখে এন্টিবায়োটিক গুলি চিকিৎসার অবস্থান নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করবে।

প্রদাহ রধী ওষুধ বা অ্যান্টি অ্যালার্জি ঔষধঃ

আপনি যদি ত্বকের চুলকানির গুরুতর ক্ষেত্রে ভুবেন তবে আপনার চিকিৎসক প্রদাহরোধী ঔষধের পরামর্শ দিতে পারেন। যাইহোক সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে এগুলি দীর্ঘ মেয়াদী ব্যবহারের জন্য উপকারী নয়।

ইনজেকশনযোগ্য বায়োলজিকঃ

সম্প্রতি ডাক্তাররা চুলকানির গুরুতরক্ষণ করে চিকিৎসার জন্য একটি ইঞ্জেক্টর বায়োলজি নির্ধারণ করেছেন যেহেতু এটা একটি নতুন ঔষধ তাই কার্যকারিতা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সীমিত রেকর্ড রয়েছে যাই হোক রোগীরা তাদের ব্যবহার করে এটি নিরাপদ এবং কার্যকর বলে মনে করেছেন।

শিশুদের ত্বকের চুলকানির জন্য চিকিৎসাঃ

যখন শিশুর ত্বকের চুলকানি হয় তখন ডাক্তাররা বিরক্তিকর উপাদানগুলিকে চিহ্নিত করে আলাদা করে চরম তাপমাত্রায় এক্সপোজার সীমিত করে এবং তাদের কোমল ত্বকের জন্য স্নানে তেল এবং ক্রিম ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়।

আরো পড়ুনঃ কোন দুধে পুষ্টি বেশি - ঠান্ডা দুধ নাকি গরম দুধ

মলম এবং ক্রিমঃ

ত্বকের চুলকানির বিশেষজ্ঞরা প্রায় ফুসকুড়িতে চুলকানি নিয়ন্ত্রণের জন্য মলম এবং ক্রিম লিখে দেন। যাই হোক ক্রিম ব্যবহার করার আগে একটি ময়শ্চারাইজার লাগান কারণ অতিরিক্ত প্রয়োগের ফলে ত্বক পাতলা হতে পারে।

চুলকানির জন্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাঃ

চুলকানির জন্য নিম্নে উল্লেখিত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গুলো আপনি গ্রহণ করতে পারেন-

শক্তিশালী সাবান, সুগন্ধি ডিটারজেন্ট ঘাম ধুলো এবং পড়া প্রয়াশই চুলকানির কারণ হিসেবে কাজ করে। ডিম সোয়া গম এবং দুধের মত নির্দিষ্ট খাবার খাওয়ার পরও শিশুরা ফ্লোয়ার আর অনুভব করতে পারে। আপনার যদি ত্বকের চুলকানির সমস্যা পারিবারিক ইতিহাসে থাকে তবে ট্রিগার গুলি থেকে দূরে থাকুন।

অল্প অল্প করে গোসল করুন-বেশি সময় কাটাবেন না ঝরনার নিচে। এতে আপনার ত্বকে চুলকানি বাড়তে পারে।

মাঝে মাঝে পাতলা ব্লিচ সান ত্বকের ব্যাকটেরিয়া তৈরি কমায় এটি সংবেদনশীল প্রার্থীদের মধ্যে একজিমা প্রতিরোধকারী উপকারী।

উপসংহারঃ ত্বকের চুলকানি প্রতিরোধে ১৫ টি ঘরোয়া প্রতিকার

পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনারা যারা পড়েছেন তারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন তখন চুলকানি প্রতিরোধে ঘরোয়া প্রতিকার গুলো কি কি। আপনারা যদি আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তবে আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন। এবং আর্টিকেলের মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তবে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই জানাবেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে ধৈর্য সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url