সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতা - খাঁটি সরিষার তেল চেনার ঘরোয়া উপায়

আসসালামু আলাইকুম,প্রিয় পাঠক বন্ধুরাআজকে আমাদের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতা - খাঁটি সরিষার তেল চেনার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।সরিষা বীজ থেকে উৎপন্ন হওয়া তেলকে বলা হয় সরিষার তেলযা আমরা রান্নার কাজে এমনকি শরীরে ত্বকের গুণাগুণ মান রাখতে এই তেল মালিশ করে থাকি।এই সরিষার তেলের ঝাঁঝের জন্য এই তেলে রয়েছে বিশেষ গুণসেজন্যআজকে আমাদের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতা - খাঁটি সরিষার তেল চেনার ঘরোয়া উপায়।আর কথা না বাড়িয়ে চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতা - খাঁটি সরিষার তেল চেনার ঘরোয়া উপায়।

সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতা - খাঁটি সরিষার তেল চেনার ঘরোয়া উপায়
সরষের তেলের এলাইল আইসো থাইরোসাইনেট নামক সালফারযুক্ত যৌগের জন্য এই ঝাঁজ হয়ে থাকে। তবে সরিষার তেল কে যতক্ষণ পানির সাথে মেশানো হয় না ততক্ষণ পর্যন্ত জাহাজ হয় না। চলুন নিম্নে জেনে নেই সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতা - খাঁটি সরিষার তেল চেনার ঘরোয়া উপায়।

পেজ সূচিপত্রঃ সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতা - খাঁটি সরিষার তেল চেনার ঘরোয়া উপায়

ভূমিকাঃ

সরিষার তেল খাওয়ার উপকারিতাঃ

ঘরোয়া পদ্ধতিতে সরিষার তেল চেনার উপায়ঃ

আপনারা যারা ঘরোয়া পদ্ধতিতে সরিষার তেল চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে চান আমাদের আর্টিকেলের আজকের এই পোস্টটুকু আপনাদের জন্য। চলো নিম্নে জেনে নেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে সরিষার তেল চেনার উপায়-

  • আমরা জানি যদি আমরা সরিষার তেলে পানি নামে চাই তাহলে তা ঝাঁঝালো গন্ধ দেবে না। অর্থাৎ যেতে হলে ঝাঝালো গন্ধ নেই সে তেল আসল সরিষার তেল আর যে তেলে তীব্র ঝাঝানো গন্ধ রয়েছে সেটি আসল সরিষার তেল নয়।
  • আমরা সরিষার তেল কি সুতি কাপড় দিলে দেখবে দাগ পড়বে না যদি আসল সরিষার তেল হয়ে থাকে তবে অবশ্যই দাগ লাগবে না কিন্তু যদি দাগ লেগে থাকে তাহলে বুঝতে হবে এটি নকল সরিষার তেল।

কেমিক্যাল পদ্ধতিতে সরিষার তেল চেনার উপায়ঃ

আমরা যেমন ঘরোয়া পদ্ধতিতে সরিষার তেল চিনতে পারি তেমনি কেমিক্যাল পদ্ধতিতেও সরিষার তেল চেনার উপায় রয়েছে। আমাদের আজকের আর্টিকেলের এই পর্বে আমরা আপনাদের জানাবো কেমিক্যাল পদ্ধতিতে সরিষার তেল চেনার উপায়। চলুন নিম্নে জেনে জেনে নেওয়া যাক কেমিক্যাল পদ্ধতিতে সরিষার তেল চেনার উপায়-

ক্যাপিটাল পরীক্ষার ক্ষেত্রে আমরা একটি টেস্ট টিউবে অল্প সরিষার তেল নিবো এবং ৪ থেকে ৫ ফোটা নাইট্রিক এসিড যোগ করে মিশ্রণ তৈরি করে মিশ্রণটিকে দুই থেকে তিন মিনিট ভালোভাবে নাড়িয়ে গরম করে নিতে হবে। যদি মিশ্রণটি লাল রং হয়ে যায় তবে বুঝতে হবে এই তেলে ভেজাল রয়েছে।

এ পর্যায়ে আমরা নির্ণয় করবো সরষের সাথে তুলার বিচি বিদ্যমান কিনা। এক্ষেত্রে আমরা প্রথমে একটি টেস্ট টিউবে ৩ মিলি কার্বন-ডিজ সামান্য পরিমাণ

উপসংহারঃ


 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url