শীতে শিশুর যত্ন - শিশুর সুস্থতার জন্য খেয়াল রাখুন ১৫ টি বিষয়
আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনারা যারা আজকে জানতে চেয়েছেন শুধু যত্ন - শিশুর সুস্থতার জন্য কি করা দরকার আমাদের আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। আমাদের আজকের আর্টিকেল আমরা আপনাদের জানাবো শীতে শিশুর যত্ন - শিশুর সুস্থতার জন্য খেয়াল রাখুন ১৫ টি বিষয়। শীত নামতে শুরু করেছে এ সময় শিশুরা নানাভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে তবে দুশ্চিন্তা না করে এ সময়টাতে শিশুদের সুস্থতার জন্য খেয়াল রাখুন ১৫টি বিষয়।
শীতে শিশুর যত্ন |
শীতের আবহাওয়া শুষ্ক ও ধুলোবালি থাকার কারণেই মূলত শিশুরা নানা রোগে আক্রান্ত হয়। তাই এই সময়টাই অভিভাবকদের কিছুটা সচেতন থাকতে হবে কারণ শীতে শিশুরা সর্দি কাশি গলা ব্যথার জ্বর নিউমোনিয়া রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। সেজন্য আমাদের আজকের আর্টিকেল আমরা আপনাদের জন্য বসিতে শিশুর যত্ন - শিশুর সুস্থতার জন্য খেয়াল রাখুন ১৫ টি বিষয়।
ভূমিকাঃ
শীতেও আপনার শিশুকে নিয়মিত গোসল করান। তবে গোসলের সময় খেয়াল রাখবেন গোসলের পানি যেন হালকা তাপমাত্রার গরম হয়। সর্দি কাশি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে আপনার শিশুকে দূরে রাখুন। শীতের সময় টাতে শিশুদের বিশেষ পরিচর্যা নিলে শীতেও আপনার শিশু থাকবে সুস্থ।
শীতে শিশুরা সর্দি-কাশি গলা ব্যথা জ্বর নিউমোনিয়ায় বেশি আক্রান্ত হয় কারণ এ সময় আবহাওয়া শুষ্ক ও ধুলোবালি থাকে। সেজন্য শীতের মৌসুমটাতে যদি অভিভাবকরা কিছুটা সচেতন থাকেন তবে শিশুরা অসুস্থ হবে না সুস্থ থাকবে।
শীতে শিশুর যত্নঃ
শীতকালে শিশুদের ঠান্ডা বাতাস এবং ধুলোবালি থেকে দূরে রাখতে হবে। যেহেতু শীতে এরকমগুলো সংক্রমিত হয় তাই যতটা সম্ভব শিশুদের জনসম্মান পূর্ণ জায়গায় কম নেওয়ায় ভালো। । শিশুদের রুমাল তোয়ালে প্রভৃতি আলাদা হওয়া উচিত এবং আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি কাশির সময় শিশুদের দূরে রাখা উচিত।
শিশুদের যখন স্কুলে অথবা বাইরে ঘুরতে নিয়ে যাবেন তখন অবশ্যই মুখে মাক্স ব্যবহার অভ্যাস গড়ে তুলুন। শিশুকে আদালেবু চা গরম পানিতে গড়গড়া তুলসী পাতার রস ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। শীতেও শিশুকে নিয়মিত গোসল করাবেন তবে গোসলের সময় শরীরের কাছাকাছি তাপমাত্রা হালকা গরম পানি ব্যবহার করবেন।
আরো পড়ুনঃ শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নিতে যা করবেন
শিশুদের অবশ্যই সুতি কাপড় পরিয়ে তার ওপর উলের পোশাক পরানোর চেষ্টা করবেন এবং আপনাদের পোশক্তি শিশুকে পড়াচ্ছেন সেটি যেন নরম কাপড়ের হয়। তবে হালকা শীতে শিশুদের গরম পোশাকটি খুব বেশি গরম কাপড়ের হওয়া উচিত নয় কারণ খুব বেশি গরম কাপড় পড়ালে গরমে গিয়ে মেয়ে শিশুর ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
শীতে শিশুদের ত্বকের মসৃণতা বাড়াতে ডিমের কুসুম এবং সবজির সুপ ও ফলের রস খাওয়ানো উচিত। শীতে বেশি করে শিশুদের গাজর বিট টমেটো ইত্যাদি খেতে দিন। এছাড়াও আপনি বিভিন্ন রকম শীতকালীন সবজি দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে খাওয়াতে পারেন তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন কোন ধরনের ঠান্ডা খাবার না খায়।
শিশুর সুস্থতার জন্য খেয়াল রাখুন ১৫ টি বিষয়ঃ
সুস্থতার জন্য আমাদের আর্টিকেলের এই পর্বে আমরা আপনাদের জানাবো শিশু সুস্থতার জন্য খেয়াল রাখুন ১৫ টি বিষয়। চলুন কথা না বাড়িয়ে নিম্নে জেনে নেওয়া যাক শিশুর সুস্থতার জন্য কয়েকটা উপায়-
গরম পানিঃ
শীতকালে শিশুদের কুসুম গরম পানি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ব্রাশ করা হাত মুখ ধোয়া খাওয়াসহ শিশুদের নানা কাজে হালকা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করলে এ সময় ঠান্ডা জনিত সমস্যা থেকে শিশুদের দূরে রাখা সম্ভব। শীতেও আপনার শিশুকে নিয়মিত গোসল করানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
তবে গোসলের সময় অবশ্যই গোসলের পানি হালকা কুসুম গরম হতে হবে। অনেক অভিভাবকরা শিশুকে জব জব করে সরিষার তেল মাখিয়ে গোসল করিয়ে থাকেন এতে গোসল শেষেও শিশুর চুল ভেজা থাকে এবং ঠান্ডা লাগে।
আরো পড়ুনঃ শিশুর দেরিতে কথা বলার কারণ ও প্রতিকার
খাবারঃ
শীতকালে শিশুদের খাওয়ার প্রবণতা অনেকটাই কমে যায় ফলে তাদের শরীর খারাপ হয়ে যায়। এ সময় শিশুদের পুষ্টিকর খাবার গুণগুনও খেতে দিন শিশুদের মস্ততা উজ্জ্বলতা বাড়াতে ডিমের কুসুম সবজির সুপ এবং ফলের রস খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। বিশেষ করে গাজর বিট টমেটো শিশুদের ত্বকের জন্য বেশ উপকারি।
শিশুকে শীতকালীন শাকসবজি দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে খাওয়াতে পারেন। এছাড়াও শিশুরা যেন ঠান্ডা খাবার না খায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এবং শিশুদের শীতকালীন সবজি বেশি করে খাওয়াতে হবে। শীতকালীন শাক, লাল শাক সবুজ শাক, ডাটা শাক ইত্যাদি শাকগুলো বেশি করে খেতে দিন শিশুকে।
ত্বকের যত্নঃ
শিশুদের ত্বক বড়দের থেকে অনেক বেশি সেনসিটিভ। তাই তাদের তো অনেক বেশি রুক্ষ হয়ে যায় শিশুর মুখে এবং সারা শরীরে বেবি লোশন বেবি অয়েল গ্লিসারিন ইত্যাদি ব্যবহার করুন। শিশুদের ত্বকে বড়দের কোন ক্রিম না ব্যবহার করাই ভালো।
উষ্ণ পোশাকঃ
শীতকালে শিশুদের অবশ্যই উষ্ণ পোশাক পদ্ধতিতে হবে। চিকিৎসকদের মতে শিশুদের সরাসরি উলের পোশাক পরানো ঠিক নয় এতে উলের ক্ষুদ্র লোমে শিশুদের এলার্জি হতে পারে। সুতি কাপড় পরিয়ে তার ওপর উলের পোশাক পরানো উচিত এবং পোশাকটি যেন নরম কাপড়ের তৈরি হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
হালকা শুতে শিশুদের গরম পোশাকটি খুব বেশি গরম কাপড়ের হওয়া উচিত নয়। কারণ খুব বেশি গরম কাপড় পরালে গরমে ঘেমে শিশুর ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। শিশুদের রাতে ঘুমানোর আগে হালকা ফুলহাতা গেঞ্জি পরিয়ে রাখুন এবং সকালে স্কুলে আসার যাওয়ার পথে ও বিকালে দিনটাতে হালকা শীতের পোশাক পরিয়ে রাখুন।
সচেতন হওয়াঃ
শিশুদের যতটা সম্ভব ধুলোবালি এবং ঠান্ডা বাতাস থেকে দূরে রাখতে হবে। যেহেতু শীতে নানারকম রোগ সংক্রমিত হয় তাই যতটা সম্ভব শিশুদের জনসমাগুণ পূর্ণ জায়গায় কম নেওয়ায় ভালো। শিশুদের ব্যবহৃত জিনিস যেমন গামছা তোয়ালে রুমাল প্রভৃতি আলাদা রাখা উচিত।
এবং আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি কাশির সময় শিশুদের দূরে রাখা উচিত। আপনার শিশুকে সত্যি কাশি সমস্যায় আদা লেবু চা গরম পানিতে গড়গড়া তুলসী মথুর পাতার রস প্রভৃতি খাওয়ানো যেতে পারে তবে সমস্যা যদি বেশি হয় অবশ্যই ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবেন।
রাতে ওয়াই পসের ব্যবহারঃ
অন্যান্য সময়ের চেয়ে শীতের নবজাতক শিশুদের জন্য আলাদা যত্নের প্রয়োজন হয়। শিশুদের রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই পাশে দেবী অয়াই পস রাখুন। যখনই প্রয়োজন হবে তখনই যেন ওয়াইপোস দিয়ে শরীর মুছে পোশাক বদলে দেওয়া যায়। নইলে ভেজা পোশাকে শিশুর ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। শিশুর জন্য অবশ্যই অ্যালকোহল ফ্রি ওয়াই পস ব্যবহার করা উচিত। ব্যাকটেরিয়ায় সংক্রমণ নিয়ে কোন চিন্তা থাকে না শিশুর শরীরে।
পর্যাপ্ত ঘুমঃ
বয়স অনুযায়ী শিশুদের ঘুমের পরিমাণ বিভিন্ন রকম হয়। যেমন জন্মের পর ১৪ থেকে ১৬ ঘন্টা, ছয় মাস থেকে এক বছর বয়সে ১৩ থেকে ১৪ ঘন্টা, দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সে ১১ থেকে ১২ ঘন্টা এবং ৬ থেকে নয় বছর বয়সে সাড়ে দশ ঘণ্টা। খেয়াল রাখতে হবে এ বয়স অনুযায়ী শিশুরা নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘুমাচ্ছে কিনা কারণ ভালো ঘুম শরীরে সংক্রমণের সম্ভাবনা কমায়।
ত্বকের এলার্জিরোধে ব্যবস্থা নেওয়াঃ
শীতকালে শিশুদের নানা রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে অনেক কিছু করার পাশাপাশি আপনাকে নজর রাখতে হবে শিশুর ত্বকের দিকেও। ত্বক শুষ্ক ঠোঁট ফাটা বা হাত পায়ে আঙ্গুলের ফাঁকে চুলকানির মত সমস্যা হচ্ছে কিনা এসব দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে শিশুদের কোমল রাখার জন্য দুধ অলিভ অয়েল ও ভিটামিন ই সমৃদ্ধ লোশন ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়। এতে শিশুদের ত্বকের কোন এলার্জি ও হবে না।
দরজা জানালা খুলে রাখাঃ
আপনি কি ভাবছেন, শীতের সময় কেন দরজা জানালা খুলে রাখবেন। আপনার সন্তানের সুস্থতার জন্যই বন্ধ রুমে বাতাস প্রভাবিত হতে পারে না বলে ঘরের জীবাণুর সংক্রমণ বাড়তে থাকে তাই সূর্যের আলো ঘরে প্রবেশ করা পর্যন্ত দরজা জানালা কিছু সময়ের জন্য খুলে রাখুন। দুপুরের পর আবার সব লাগিয়ে দিন যেন মশা প্রবেশ না করতে পারে।
নিয়মিত গোসল করানোঃ
আমাদের মধ্যে অনেকেই শীতে শিশুদের গোসল করাতে চান না কিন্তু গোসল না করলে শরীর আর চুলে ধুলো লেগে থাকবে যা শিশুর জন্য মোটেই ভালো নয়। এক্ষেত্রে গোসলের সময় কুসুম গরম পানির ব্যবহার করতে হবে সঙ্গে রাখতে হবে বেবি সোপ কারণ এ ধরনের সাবান ক্ষারের পরিমাণ খুবই কম থাকে।
এনার্জি চিন্তা থেকে অনেকটাই নিশ্চিত থাকা যায় শিশুদের মাথায় তখন বলে ভালো মানের ও কম ক্ষারের সাবান ও শ্যাম্পু করতে হবে। বেবি শ্যাম্পু গুলো তে খার থাকে না ফলে আপনারা আপনার শিশুদের ব্যবহারের জন্য বেবি শ্যাম্পু অথবা সাবান ব্যবহার করতে পারেন এতে চুল ও ত্বক দুটোই সুন্দর থাকবে আপনার শ্বশুর।
নিয়মিত হাত ধোয়াঃ
শীতে আপনার শিশুকে নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন যে শিশুদের অধিকাংশ অসুখ-বিসুখ হয় তার অপরিষ্কার হাতে খাওয়ার কারণে অর্থাৎ মুখে ময়লাযুক্ত খাবার খেলে শিশুরা সবচেয়ে বেশি অসুস্থ হয়। তাই আপনার শিশু যখন কোন খাবার খাবে তার আগে অবশ্যই হ্যান্ড সানিটাইজার বা সাবান পানি দিয়ে হাত পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। তাই নিয়মিত হাত ধোওয়াও শীতে শিশুর সুস্থতার অন্যতম কারণ।
আরো পড়ুনঃ শীতে পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায়
চুলের যত্ন নেওয়াঃ
শীতে ঠান্ডার জন্য বাচ্চাদের নিয়মিত গোসল করানো ও চুলের যত নেওয়া একটু কঠিনই বটে। তাই শীতে শিশুদের চুলে খুশকিও হতে পারে। এজন্য নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। চুলের যত্ন না নিলে শিশুরা অস্বস্তি বোধ করে এবং অসুস্থ হতে পারে। আবার চুল বেশি বড় হলে মাথা ঘেমে যেতে পারে এবং মাথা ঘেমে গেলে শিশুর ঠান্ডা লেগে নানারকম অসুখ-বিসুখ হতে পারে। তাই সপ্তাহে অন্তত দুই দিন চুলে শ্যাম্পু করে চুল স্বাভাবিক ভাবে কেটে রাখতে হবে। তাই নিয়মিত চুলের যত্ন নিয়ে আপনার শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করুন।
হাত পায়ের নখের যত্নঃ
শিশু মাত্রই চঞ্চল। শিশুরা যখন তখন ধুলাবালিতে নেমে খেলতে পছন্দ করে আর নোংরা পরিবেশে নেমে শিশুর নখে ময়লা জামা হতে পারে খাওয়ার সময় সেই ময়লা মুখে প্রবেশ করলে জীবাণু দ্বারা সহজেই আক্রান্ত হতে পারে। তাই আপনার শিশু যেকোনো সময় অসুস্থ হতে পারে। আবার অনেক সময় নবজাতক শিশুরা নিজে নিজে হাত পায়ের নখ দ্বারা নিজেকে খামচিয়ে দেয় এবং এতে অনেক সময় রক্ত বের হয়ে যায়। তারপর সেই স্থানে ইনফেকশন হয়ে শিশু অসুস্থ হতে পারে। তাই সপ্তাহে অন্তত একদিন আপনার শিশুর নখ কেটে পরিষ্কার রাখুন।
শিশুর ঠোঁট ও গালের যত্নঃ
শীতকালে অনেক সময় বাচ্চাদের ঠোঁট ও গাল ফেটে যেতে পারে কারণ এ সময় বাতাসের আদ্রতা খুবই কম থাকে। আর ঠোঁট গাল ফেটে গেলে শিশুরা কান্নাকাটি করে এবং অসুস্থ হয়ে পড়ে তাই আপনার শিশুর ঠোট ও গালের যত্ন নেওয়ার জন্য বেবি লোশন ও প্রয়োজনীয় টয়লেট্রিজ বা প্রসাধনী ব্যবহার করুন।
আরো পড়ুনঃ শিশুর যত্ন - উইকিপিডিয়া
চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াঃ
শীতের দিনে শিশুরা ঠান্ডা জড়িত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় তারা খেতে চায় না। বিভিন্ন কারণে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে তখন শিশুরা অসুস্থ হয়ে পড়ে। শীত জনিত কারণে শিশুরা যেকোনো সময় অসুস্থ হতে পারে তাই যেকোনো অসুস্থতায় অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, তাহলে শিশুরা অনেকটাই সুস্থ থাকবে।
সর্বশেষ কথাঃ
তাহলে বন্ধুরা আশা করি আপনারা - "শীতে শিশুর যত্ন ও শিশুর সুস্থতার জন্য ১৫ টি বিষয় খেয়াল রাখুন" বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তাই শীতে শিশুর যত্ন নিতে হলে আপনাকে উপরোক্ত কোনটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যেন শীতে শিশুরাও সুস্থ থাকতে পারে।
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আশা করি আজকের - "শীতে শিশুর যত্ন - শিশুর সুস্থতার জন্য খেয়াল রাখুন ১৫ টি বিষয়" এ বিষয়ে আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে এবং আপনাদের যদি ভালো লেগেই থাকে তাহলে আপনারা শেয়ার করতে ভুলবেন না। লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url