কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি সহ বিস্তারিত
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি সহ বিস্তারিত। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি (Kuakata Sea Beach) সহ অপরূপ সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি, যা পটুয়াখালী জেলার অন্তর্গত কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলি ইউনিয়নে অবস্থিত। ভৌগলিকভাবে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্র সৈকত ও পর্যটন কেন্দ্র।
![]() |
কুয়াকাটা-সমুদ্র-সৈকত-ছবি। ছবি-এআই |
ভ্রমণ পিয়াসি পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত সাগর কন্যা হিসেবে পরিচিত। শুধু বাংলাদেশ নয়, এমন কি দক্ষিণ এশিয়ায় এটাই একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই ভালোভাবে দেখা যায়। সূর্যোদয় সব থেকে ভালো দেখা যায় কুয়াকাটার সাদা বালির সৈকতের গঙ্গামতির বাঁক থেকে এবং সূর্যাস্ত দেখা যায় পশ্চিম সৈকত থেকে। এ দুটি অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে অন্যান্য সৈকত থেকে আলাদা করেছে। চলুন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি সহ বিস্তারিত জেনে নেই।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পরিচ্ছন্ন বেলভূমি, অনিন্দ্য সুন্দর সমুদ্র সৈকত, দিগন্ত জোড়া সুনীল আকাশ, নীল রঙের বিশাল জলরাশি এবং ম্যানগ্রোভ বন এটিকে দিয়েছে ভিন্নমাত্রা। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতটি দৈর্ঘ্যে ১৮ কিলোমিটার (১১ মাইল) এবং বিস্তৃতিতে ৩ কিলোমিটার (১.৯ মাইল)। অনন্য সুন্দর সাগর কন্যা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের ছবি যে কাউকে মুগ্ধ করবেই করবে।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত কোথায় অবস্থিত
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নে অবস্থিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্র সৈকত। পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত সাগরকন্যা হিসেবে পরিচিত। এটিই বাংলাদেশের একমাত্র সমুদ্র সৈকত, যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়। আশা করি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত কোথায় অবস্থিত, বুঝতে এবং জানতে পেরেছেন।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত কত কিলোমিটার
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৩ কিলোমিটার প্রস্থ। সাগর কন্যা খ্যাত কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে প্রতিদিন হাজার হাজার দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে থাকে। পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় অবস্থিত কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি বাংলাদেশের একটি অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র ও সমুদ্র সৈকত। এই সমুদ্র সৈকত থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা যায়। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতকে অন্যান্য সমুদ্র সৈকত থেকে করেছে অনন্য। কুয়াকাটা শুধু সমুদ্র সৈকত নয়, এখানে ঝাউবন, লাল কাঁকড়া, সবুজ অরণ্য ও বিভিন্ন প্রজাতির মাছ সহ অনেক কিছু দেখতে পাওয়া যায়। এখানে বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে। আশা করি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত কত কিলোমিটার- সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন।
কুয়াকাটা দর্শনীয় স্থান সমূহ
কুয়াকাটায় সমুদ্র সৈকত ছাড়াও এখানে ঘুরে দেখার মত বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে। সমুদ্র সৈকতের পূর্ব ও পশ্চিমের ঝাউবন, লেবুর চর, শুটকি পল্লী, ফাতরার বন, সীমা বৌদ্ধ মন্দির, মিশ্রি পাড়া বৌদ্ধ মন্দির, গঙ্গামতির জঙ্গল, তিন নদীর মোহনা, লাল কাঁকড়া দ্বীপ ও সবুজ অরণ্য উপভোগের সাথে সাথে পাবেন সুন্দরবনেল একাংশ দেখার অনন্য সুযোগ। তাছাড়াও কুয়াকাটার ঐতিহাসিক কুয়া (কূপ), বৌদ্ধ মন্দির কিংবা দুর্গম চর বিজয় অভিযানের জন্য কুয়াকাটা ভ্রমণের উৎকৃষ্ট জায়গা। চলুন বন্ধুরা কুয়াকাটা দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
কুয়াকাটার ঐতিহাসিক কুয়া (কূপ)
কুয়াকাটা নামকরণের পেছনে যে ইতিহাস জড়িয়ে আছে, সেই ইতিহাসের সাক্ষী কূয়াটি এখনো রয়েছে। এই কুয়াটি দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে রাখাইনদের আবাসস্থল কেরানিপাড়ায়। এই কেরানিপাড়ায় প্রবেশ করতেই প্রাচীন এ ঐতিহাসিক কূয়াটি দেখতে পাবেন। তবে বারবার সংস্কারের কারণে এই কূয়ার প্রাচীন রূপটা এখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না।
![]() |
কুয়াকাটা-সমুদ্র-সৈকত-ছবি।ছবি-এআই |
যতদূর জানা যায়, ১৭৮৪ সালে নিজ মাতৃভূমি বার্মা (মায়ানমার) থেকে বিতাড়িত হয়ে রাখাইনরা বঙ্গোপসাগরের তীরে রাঙ্গাবালী দ্বীপে এসে আশ্রয় নেয়। সাগরের লোনা জল তাদের ব্যবহার অনুপযুক্ত হওয়ায় তারা এখানে বেশ কিছু মিষ্টি পানির কূপ খনন করে। সেই থেকে জায়গাটি ধীরে ধীরে কুয়াকাটা নামে পরিচিতি লাভ করে। সাধারণত কুয়াকাটা নামের ইতিহাস যতদূর সম্ভব এটি বলেই ধারণা করা হয়।
শুটকি পল্লী
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবির পশ্চিম প্রান্তে রয়েছে জেলে পল্লীর অবস্থান। এখানে মূলত নভেম্বর মাস থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত শুটকি তরীর মৌসুম চলে। জেলেরা বিস্তীর্ণ সমুদ্র থেকে মাছ ধরে সৈকতের পাশেই শুকিয়ে শুটকি তৈরি করে। তাদের শুটকি তৈরির কর্মকান্ড দেখতে দেখতে আপনার সময় কখন চলে যাবে আপনি বুঝতেই পারবেন না। এখান থেকে আপনি কম দামে শুটকি মাছ আপনার পরিবারের জন্য কিনে নিতে পারেন।
ফাতরার বন
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের ঠিক পশ্চিম দিক থেকে ম্যানগ্রোভ বন শুরু হয়েছে, যার নাম ফাতরার বন। এটি একটি সংরক্ষিত বনভূমি। এই বনের রয়েছে সুন্দরবনের প্রায় সকল বৈশিষ্ট্য, এই জন্য এই বনকে দ্বিতীয় সুন্দরবন বলা হয়ে থাকে। ফাতরার বনে রয়েছে সুন্দরী, গেওয়া, কেওড়া, ফাতরা, বাইন, গরান, গোলপাতা ইত্যাদি ম্যানগ্রোভ প্রজাতির উদ্ভিদ এবং বানর, শুকুর, বনমোরগ সহ অসংখ্য জীব জন্তু ও পাখি। এই বনে এক ঘন্টায় যাওয়ার জন্য সমুদ্র সৈকত থেকে ইঞ্জিন চালিত বোটের ব্যবস্থা রয়েছে। তাই কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ঘুরতে গেলে আপনি ফাতরার বন সহজেই ঘুরে আসতে পারেন।
কাঁকড়ার দ্বীপ
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ধরে পূর্বদিকে কিছু দূর পর্যন্ত এগিয়ে গেলে কাঁকড়ার দ্বীপ বা ক্লাব আইল্যান্ড খ্যাত জায়গা আপনার চোখে পড়বে। এই দ্বীপে নির্জন সৈকতে হাজার হাজার লাল কাঁকড়ার দল ঘুরে বেড়ায়। সুতরাং আপনার যদি লাল কাঁকড়া দেখার ইচ্ছে থাকে তাহলে এই দ্বীপটি ঘুরে নিতে পারেন। অবশ্য সেখানে যাওয়ার জন্য স্পিড বোটের ব্যবস্থা রয়েছে।
![]() |
কুয়াকাটা-সমুদ্র-সৈকত-ছবি |
কেরানি পাড়া
কেরানি পারা মূলত রাখাইন দের আবাসস্থল। সীমা বৌদ্ধমন্দিরের রাস্তা ধরে একটু এগিয়ে গেলেই আপনার চোখে পড়বে এই কেরানি পাড়া। রাখাইন নারীরা কাপড় বুননে বেশ দক্ষ এবং তাদের তৈরি শীতের চাদর অনেক আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। আপনি চাইলে এখান থেকে রাখাইনদের তৈরি কাপড় স্বল্প মূল্যে কিনে নিতে পারেন।
মিশ্রি পাড়া বৌদ্ধ মন্দির
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে রাখাইনদের আরেকটি গ্রাম রয়েছে যার নাম মিশ্রি পাড়া। এই মিষ্টি পাড়ায় রয়েছে একটি ঐতিহ্যবাহী বিশাল বৌদ্ধ মন্দির। জনশ্রুতি রয়েছে, এ মন্দিরের ভেতরে উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ মূর্তি এখানে রয়েছে। প্রতিবছর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা এখানে উপাসনা করতে আসেন।
আলিপুর বন্দর
কুয়াকাটা শহর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার উত্তরে রয়েছে দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে বড় একটি মাছ ব্যবসা কেন্দ্র আলিপুর বন্দর। এই বন্দর থেকে প্রতিদিন শত শত ট্রলার বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যায়। এখান থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর সামুদ্রিক মাছ সরবরাহ করা হয়।
গঙ্গামতির জঙ্গল
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পূর্ব দিকে গিয়ে গঙ্গামতির খালের কাছে শেষ হয়েছে। আর এখান থেকে শুরু হয়েছে গঙ্গা মতির জঙ্গল বা গজমতির জঙ্গল। এই জঙ্গলে বানর, বন মোরগ, বুনো শুকর ও নানা রকম পাখি ছাড়াও বিভিন্ন রকম গাছপালা রয়েছে।
সীমা বৌদ্ধ মন্দির
কুয়াকাটার প্রাচীন কুয়ার একটু সামনেই সীমা বৌদ্ধ মন্দিরের অবস্থান রয়েছে। কয়েক বছর আগে কাঠের তৈরি এই মন্দির ভেঙে দালান তৈরি করা হয়েছে। মন্দিরের মধ্যে প্রায় ৩৭ মন ওজনের অষ্টধাতুর তৈরি ধ্যানমগ্ন একটি প্রাচীন বৌদ্ধ মূর্তি রয়েছে।
অন্যান্য দর্শনীয় স্থান সমূহ - কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি
- ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষে নৌকা
- কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান
- চর গঙ্গামতি
- কাউয়ার চর
- রূপালী দ্বীপ
- বৌদ্ধ বিহার
- মিষ্টি পানির কুপ
- বার্মিজ মার্কেট
- রাখাইন পল্লী
- লেবুর চর
- ঝিনুক বিচ
- তিন নদীর মোহনা
- পাখি মারা পানি জাদুঘর
- স্বপ্ন রাজ্য
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত কি নামে পরিচিত
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত 'সাগরকন্যা' নামে পরিচিত। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য ১৮ কিলোমিটার। এই সমুদ্র সৈকতটি পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলি ইউনিয়নে অবস্থিত। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা যায়। এটি বাংলাদেশের একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান এবং পর্যটন কেন্দ্র।
কম খরচে কুয়াকাটা ভ্রমণ
কুয়াকাটা ভ্রমণে কেমন খরচ হবে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনি কখন যাবেন, কিভাবে যাবেন, কি খাবেন, কি ঘুরে দেখবেন ও কেমন হোটেলে থাকবেন ইত্যাদি বিষয়ের উপর। আপনি যদি দুইজন, চারজন, ছয়জন অথবা আটজনের গ্রুপ করে বেড়াতে যান তাহলে হোটেলে থাকা ও গাড়ি ভাড়ার ক্ষেত্রে কিছুটা সাশ্রয় হবে। তাছাড়া পিক সিজন বা ছুটির দিন ব্যতীত ভ্রমণে গেলে হোটেল বুকিং, গাড়ি ভাড়া ও খাবার সবকিছুতে ছাড়বার সম্ভাবনা থাকে। আর নন এসি বাসে গেলে যাতায়াত ভাড়া আরো কম হবে। আপনাদের সুবিদার জন্য কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ করতে কেমন খরচ হতে পারে তার একটি মোটামুটি ধারণা দিলাম।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি ভ্রমণ খরচ
মোটামুটি মিডিয়াম বাজেটে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের খরচ নিচে উল্লেখ করা হলো-
ঢাকা টু কুয়াকাটা বাস ভাড়া: ৭৫০ টাকা (নন-এসি), ১১০০ টাকা (এসি)।
কুয়াকাটা হোটেল বুকিং: মিডিয়াম মানের হোটেলে ডাবল বেড ভাড়া প্রতি রাত প্রায় ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা।
মোটরসাইকেল ভাড়া: দুইজনের জন্য, দুইদিন ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা।
সকাল, দুপুর, রাতের খাবার খরচ: জনপ্রতি দৈনিক ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা।
অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ: ৫০০ টাকা।
ভ্রমণ সতর্কতা ও পরামর্শ
আপনি যদি সাঁতার কাটা না জানেন তাহলে সমুদ্র সৈকতে নামার আগে সেই জায়গাটি নিরাপদ কিনা তা অবশ্যই জেনে নেবেন। নির্ধারিত জায়গা ছাড়া অবশ্যই সমুদ্রের পানিতে নামবেন না। না হলে আপনার জীবন সংকটাপন্ন হতে পারে। হোটেল কিংবা যেকোনো জায়গায় খাবার আগে দরদাম করে নিবেন। তাছাড়া বাইক ভাড়া ও অন্যান্য যানবাহনে চড়ার পূর্বে ভাড়া বা মূল্য সম্পর্কে জেনে নিন। অপরিচিত লোকের কাছ থেকে কখনোই কোন কিছু খাবেন না। যে কোন প্রয়োজনে টুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিন। জরুরী প্রয়োজনে কল করুন: ৯৯৯।
আরো পড়ুন:
সর্বশেষ কথা - কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত হলো বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটন কেন্দ্র। এই সমুদ্র সৈকতটি সাগর কন্যা হিসেবেও পরিচিত। এটি পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকা থেকে সড়কপথে এর দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার এবং বরিশাল থেকে ১০৮ কিলোমিটার।, এই সমুদ্র সৈকতে সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত, সমুদ্রের ঢেউ আর গঙ্গামতির চরে লাল কাঁকড়ার অবাধ বিচরণ দেখতে পাওয়া যায়। আশা করি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ছবি শিরোনামের লেখাটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url